91:আইফেল টাওয়ার
দুই চাপাবাজের মধ্যে আলাপ হচ্ছে-
প্রথম চাপাবাজ: জানিস মাঝে মাঝে ইচ্ছে হয় ফ্রান্সের আইফেল টাওয়ারটা কিনে ফেলি।
দ্বিতীয়চাপাবাজ: অত সহজ না বন্ধু! ওটা আমি বেচলেতো।
92:আবার দেখা হবে!
১ম বন্ধু : কিরে! এই সামান্য আঘাতেই একদম কাহিল! গত দুই সপ্তাহ ধরে একবারও ঘরের বাইরে যাচ্ছিস না যে!
২য় বন্ধু : ব্যথা সেরে গেছে ঠিকই, কিন‘ ঘরের বাইরে না যাওয়ার কারণ অন্য।
১ম বন্ধু : কারণটা কী?
২য় বন্ধু : না, মানে, যে ট্রাকটা আমাকে ধাক্কা দিয়েছিল সেটার গায়ে লেখা ছিল ‘আবার দেখা হবে’!
93:স্মরণ শক্তি
স্কুলের পুরস্কার বিতরণী অনুস্ঠান থেকে ফিরে ছেলে মা কে বলছে- মা, এবার আমি স্কুলে দুইটা পুরস্কার পেয়েছি-
মাঃ কি কি বাবা?
ছেলেঃ একটা পেয়েছি- স্বরণ শক্তির জন্য, আরেকটা….(মাথা চুলকাতে – চুলকাতে) …এখন মনে পরছে না ..
94:চোরের মার বড় গলা
ছেলেঃ আব্বু দেখ ওই যে চোরের মা।
বাবাঃ দূর বোকা! চোরের মা কোথায়? ওটা তো একটা জিরাফ।
ছেলেঃ কেন, কালই তো তুমি পড়ালে চোরের মার বড় গলা।
95:পদাঙ্ক অনুসরন
মাঃ তোমাকে তোমার বাবার পদাঙ্ক অনুসরন করা উচিত।
ছেলেঃ বাবা, এমন কী উল্লেখযোগ্য কাজ করেছেন?
মাঃ কেন, ভদ্র ব্যাবহার করার জন্য জেল কতৃপক্ষ গত বছর তার শাস্তি ছয় মাস কমিয়ে দিয়েছিল।
96:সাইকেল চড়া
বাবাঃ পাশ করলে বলেছিলাম একটা সাইকেল কিনে দেব, তবুও তুমি পাশ করতে পারলে না। এতদিনে কি করলে তাহলে?
ছেলেঃকেন বাবা তুমি যদি সাইকেল কিনে দাও তাহলে তো আমি চালাতে পারবনা। তাই সাইকেল চড়া শিখছিলাম।
97:সম্মান
বাবাঃ রোজ এক জায়গায় গেলে সম্মান কমে যায়।
ছেলেঃ তাইতো বাবা আমি রোজ স্কুলে যাইনা।
98:প্রুফ দেখা
শিক্ষকঃ রফিক এবারো কিন্তু কাসে ফার্স্ট হওয়া চাই।
রফিকঃ দোয়া করবেন স্যার, আরেকটা কথা, প্রশ্নপত্র বাবার প্রেসেই দিচ্ছেন তো স্যার এবারো?
শিক্ষকঃ সে কি! তোমার বাবা তোমাকে প্রশ্ন পত্র দেখান নাকি?
রফিকঃ না না স্যার, তবে বাবার চোখের সমস্যার কারনে প্রুফটা দেখে দেই কিনা!
99:অংকের টিউটর
বাবাঃ আজ স্কুলের টিচার কী বললেন?
ছেলেঃ বলেন তোমার জন্য একজন ভালো অংকের টিউটর রাখতে।
বাবাঃ মানে?
ছেলেঃ মানে তুমি হোমওয়ার্কের যে অংকগুলো করে দিয়েছিলে সব ভুল ছিল।
100:নার্সারি
বাবাঃ বাবু, পড় তো জিরো, ওয়ান, টু, থ্রি
ছেলেঃ বাবা, ওয়ান, টু, থ্রির আগে তো ‘নার্সারি’। কিন্তু জিরো, জিরো করছ কেন?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন