171:
এক ইংরেজ ভদ্রলোক বাংলাদেশের কাঁঠালবাজারে কাঁঠাল দেখছেন-
কাঁঠাল ব্যাপারিঃ আহেন স্যার, ভালা কাঁডাল আছে।
ভদ্রলোকঃ আই সি।
কাঁঠাল ব্যাপারিঃ আইছেন যহন, বহেন (পিঁড়ি এগিয়ে দেয়)।
ভদ্রলোকঃ ওকে, ওকে।
কাঁঠাল ব্যাপারিঃ ও আমার ভাতিজা, স্যার। নেন, স্যার, কাঁডাল মিষ্টি বেশি।
ভদ্রলোকঃ মিটসুবিশি? ইজ ইট এ কার?
কাঁঠাল ব্যাপারিঃ বিশ্বাস করেন, স্যার, এগুলো আমার!
172:
কাস্টমারঃ আমাকে একটা পান দেন তো।
দোকানদারঃ আপনি কি খয়ার খান?
কাস্টমারঃ নাহ্! আমার নাম ইমরান খান।
173:
প্রথম বন্ধুঃ জানিস, আমি না একটা চীনা রেডিও কিনেছি।
দ্বিতীয় বন্ধুঃ তুই কী বোকা, তুই তো চীনা ভাষাই জানিস না।
174;
দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে-
প্রথম বন্ধুঃ আচ্ছা, বল তো পৃথিবীতে সবচেয়ে বাচাল কে?
দ্বিতীয় বন্ধুঃ কে?
প্রথম বন্ধুঃ ঘড়ি! সব সময় টক টক···।
175:
ভিক্ষুকঃ মাগো! দুটো ভিক্ষা দিন, মা।
বাড়ির মালিকঃ বাড়িতে মানুষ নেই, যাও।
ভিক্ষুকঃ আপনি যদি এক মিনিটের জন্য মানুষ হন, তাহলে খুব ভালো হতো।
176:
স্কুলে বার্ষিক পরীক্ষা আরম্ভ হলো। পরীক্ষার হলে এক ছাত্রী জোরে জোরে কাঁদছে।
শিক্ষকঃ তুমি কাঁদছ কেন?
ছাত্রীঃ আমার রচনা কমন পড়েনি।
শিক্ষকঃ কেন? কী এসেছে?
ছাত্রীঃ এসেছে ‘ছাত্রজীবন’। স্যার, আমি তো ছাত্রী। ‘ছাত্রজীবন’ লিখব কীভাবে।
177:
ঃ সবাই বলে আমার বুদ্ধি নাকি নামতে নামতে অনেক নিচে নেমে এসেছে। এখন কী করি ?
ঃ কী আর করবি, মাথা ব্যথা হলে জুতার ভেতরে আøাসপিরিন ট্যাবলেট ভরে রাখিস।
178:
একজন ছাত্র পরীক্ষা দিতে গিয়ে দেখল, সে কোনো উত্তর পারে না। তখন ছাত্রটি খাতায় লিখল, ‘হরে কৃষ্ণ হরে রাম, নম্বর দেওয়া স্যারের কাম।’
পরীক্ষার কাগজ পেয়ে শিক্ষকও খাতায় লিখে দিলেন, ‘হরে হরে হরে, নম্বর কি গাছে ধরে?’
179:
প্রথম দিন
একটা ছেলে একটা মেয়েকে নিয়ে পার্কে গেল, দ্বিতীয় দিন ওই ছেলেটিই অন্য একটা মেয়েকে নিয়ে পার্কে গেল, তৃতীয় ও চতুর্থ দিনও ওই ছেলেটির সঙ্গে অন্য দুটি নতুন মেয়েকে দেখা গেল।
নীতিবাক্যঃ মেয়েরা পালটে যায়। ছেলেরা পাল্টায় না।
180:
আসাদঃ
আমি বিয়ে করলাম কেন, জানিস?
সাগরঃ কেন রে?
আসাদঃ আরে! রান্নাবান্না, জামাকাপড় কাচা, বাড়িঘর পরিষ্কার করা, বাজার করা···উফ! এত কাজ আর একলা করতে পারছিলাম না, তাই বিয়ে করে নিলাম।
সাগরঃ দারুণ! তুই কি জানিস এই একই কারণে আমার ডিভোর্স হয়েছে?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন