11:তালগাছ
মাতাল : কিরে, তোর আব্বা কই?
ভাতিজা : আব্বাকে কী দরকার?
মাতাল : এই তালগাছটা চাইতে এলাম। এটা দিয়ে একটা হাতের লাঠি বানাতাম।
ভাতিজা : এই গাছটা আব্বা মেছওয়াক করার জন্য রেখে দিয়েছে।
12:শিক্ষকেরা কিছুই জানে না!
ছেলেঃ আমি আর স্কুলে যাব না বাবা।
বাবাঃ কেনরে খোকা, লেখাপড়া করতে ভালো লাগে না?
ছেলেঃ তা নয়, স্কুলের টিচাররা কিছুই জানে না। সবসময় শুধূ ছাত্রদেরই পড়া জিজ্ঞেস করে।
13:পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা
শিক্ষকঃ কিরে, তোর মুখ এত পরিষ্কার অথচ হাত নোংরা কেন
?
ছাত্রঃ কী করব স্যার, মুখ পরিষ্কার করতে গিয়ে হাত নোংরা হয়ে যায়!
14:ভাল মাস্টার
শিক্ষকঃ তুমি তিন বছর ধরে একই কাসে পড়ে আছ, তোমার লজ্জা হওয়া উচিত। তোমার বয়সে আমি প্রতি বছর প্রথম হতাম।
ছাত্রঃ আপনাকে নিশ্চয়ই ভাল মাস্টার পড়াত।
15:আম্রপতন
শিক্ষকঃ বলতো মিমি, আম বা যে কোন ফল উপরের দিকে না গিয়ে নিচে পড়ে কেন?
ছাত্রঃ উপরে খাওয়ার লোক নেই তাই।
16:দুধ থেকে দই
শিক্ষকঃ আচ্ছা দুধ থেকে দই তৈরির একটি সহজ উপায় বল।
ছাত্রঃ ভীষন সহজ স্যার। গাভীকে তেঁতুল খাওয়ালেই হবে।
17:ভাল মাস্টার
শিক্ষকঃ তুমি তিন বছর ধরে একই কাসে পড়ে আছ, তোমার লজ্জা হওয়া উচিত। তোমার বয়সে আমি প্রতি বছর প্রথম হতাম।
ছাত্রঃ আপনাকে নিশ্চয়ই ভাল মাস্টার পড়াত।
18:কুকুরের জিভ
শিক্ষকঃ বলতো কুকুর মুখের বাইরে জিভটা বের করে রাখে কেন?
ছাত্রঃ পেছনের লেজটার সঙ্গে ব্যালেন্স রাখতে।
19:ফেল
শিক্ষকঃ এই ছেলে তুমি কতবার ফেল করেছ?
ছাত্রঃ স্যার! একবারও না।
শিক্ষকঃ তাহলে এক কাসে তুমি তিন বছর কেন পড়ছ?
ছাত্রঃ স্যার পরিক্ষয় ফেল যাতে না করি, সেজন্য কোন পরীক্ষ দেইনি।
20:প্রুফ দেখা
শিক্ষকঃ রফিক এবারো কিন্তু কাসে ফার্স্ট হওয়া চাই।
রফিকঃ দোয়া করবেন স্যার, আরেকটা কথা, প্রশ্নপত্র বাবার প্রেসেই দিচ্ছেন তো স্যার এবারো?
শিক্ষকঃ সে কি! তোমার বাবা তোমাকে প্রশ্ন পত্র দেখান নাকি?
রফিকঃ না না স্যার, তবে বাবার চোখের সমস্যার কারনে প্রুফটা দেখে দেই কিনা!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন