111:ক্ষতি
এক গরু বিক্রেতা কোরবাণীর পশুর হাট থেকে গরু নিয়ে বাড়ী ফেরার পথে ডাকাতে ধরেলো-
ডাকাতঃ-এই শালা, কী কী আছে দে!
গরু বিক্রেতাঃ ভাই, আমার কাছে কিছু নাই !
ডাকাতঃ কিছু নাই কেন ?
গরু বিক্রেতাঃ ভাই,গরুটা বিক্রি করতে পারিনাই ।
ডাকাতঃ গরুটা বিক্রি করতে পার নাই কেন ?
গরু বিক্রেতাঃ ভাই,গরুটার দাম কম বলেছে, তাই বিক্রি করিনাই ।
ডাকাতঃ এই শালা,গরুটার দাম কম হলে আমরা টাকা কম পেতাম, তুই গরুটা বিক্রি করলিনা কেন?
112:দৌড়
খুব দুই বন্ধু সুন্দর বনে বেড়াতে গেল। হঠাৎ একটা বাঘ তাদের সামনে এসে হাজির!
১ম বন্ধু বাঘের চোখে একটা ঢিল মেরে দিল একটা দৌড় এবং ২য় বন্ধুকে বলল, দোস্ত, দৌড়ে পালা ….
২য় বন্ধুঃ আমি পালাবো কেন ? আমি কি বাঘের চোখে ঢিল মেরেছি নাকি? তুই বাঘের চোখে ঢিল মেরেছিস্ , তুই- ই দৌড়ে পালা !!
113:ইনকামট্যাক্স
তেলের দোকানে ইনকামটেক্সর লোক রেইড দিতে পারে এমন আশংকায় এক তেল ব্যবসায়ী তার কর্মচারীকে ডেকে বলল– ৩০ টিন তেল মাটির নীচে লুকিয়ে রাখতে ।
২ ঘন্টা পরে কর্মচারী এসে তেল ব্যবসায়ীকে বলল, স্যার ! ৩০ টিন তেল তো মাটির নীচে লুকিয়ে ফলেছি, এখন তেলের খালি টিনগুলো কোথায় রাখবো!!!!!
114:মশা ও জোনাকী
এক লোক মশার যন্ত্রনায় অস্থির, মশারী খাটিয়ে ও নিজেকে বাচাতে পারছেনা, কারন, যে কোনভাবে মশারীর ভিতর মশা ঢুকে যায়। তারপর, একদিন লোকটা একটা লেপ দিয়ে পুরো শরীরটা ঢেকে শুয়ে আছে যাতে করে আর তাকে মশা কামরাতে না পারে । লেপের ভিতর হঠাত্ করে একটা জোনাকি পোকাকে দেখে লোকটা চিত্কার করে বলে উঠলো— বাবারে! বাবা, মশা তো আমাকে টচ্ লাইট দিয়া খুজতাছে!!!!!!
115:দুধ থেকে দই
শিক্ষকঃ আচ্ছা দুধ থেকে দই তৈরির একটি সহজ উপায় বল।
ছাত্রঃ ভীষন সহজ স্যার। গাভীকে তেঁতুল খাওয়ালেই হবে।
116:চেহারা দর্শণ
হালিমঃ কিরে মালাই, আয়নার সামনে চোখ বন্ধ করে দাঁড়িয়ে আছিস কেন?
মালাইঃ ঘুমিয়ে থাকলে চেহারাটা কেমন দেখায় একটু দেখছি, এই যা!
কথা সত্যি।
117:ইঁন্দুর
বুয়াঃ খালাম্মা, দুধের পাতিলে একটা ইঁন্দুর পড়ছে।
গৃহিণীঃ কী! তাড়াতাড়ি ইঁদুরটা সরা।
বুয়াঃ (হেসে) ইঁন্দুর সরানোর ব্যবস্থা কইরাই আফনেরে বলছি। পাতিলের ভিতরে একখান বিলাই রাইখা আসছি!
118:উপন্যাস
চাকর: স্যার, আপনি রাত জেগে কি করেন?
সাহিত্যিক: গল্প-উপন্যাস লিখি।
চাকর: এত কষ্ট করে রাতজেগে লেখার দরকার কি? কয়টা টাকা খরচ করলেইতো বাজার থেকে ওগুলো কিনতে পাওয়া যায়।
119:তিরিশ দিন
জজঃ কী ব্যাপার, বারবার কোর্টে আসতে তোমার লজ্জা করে না?
আসামিঃ আমি তো হুজুর বছরে এক-দুইবার আসিঃ আপনি তো মাশআল্লাহ মাসের তিরিশ দিনই।
120:তালা এক্সপার্ট
বিচারকঃ আপনার পেশা কী?
আসামিঃ জি, আমি তালা এক্সপার্ট।
বিচারকঃ তালা এক্সপার্ট! আপনার কাজ তো দিনে থাকার কথা। কিন্তু রাত দুটোয় আপনি সোনার দোকানে কী করছিলেন?
আসামিঃ ওদের গেটের তালাটা ঠিক আছে কিনা পরখ করে দেখছিলাম!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন