clicksga

Nbux

শনিবার, ২৮ আগস্ট, ২০১০

General Joke 01-10

01:ঢোল বাজানো

ছেলে তার বাবাকে বলছে, ‘বাবা, আমাকে একট ঢোল কিনে দাওনা।’
বাবা বললেন, ‘না, তা হবে না। ঢোল কিনে দিলে তুমি যখন-তখন ঢোল পিটিয়ে আমাদের বিরক্ত করবে।’
ছেলে বলল, ‘না বাবা, আমি বিরক্ত করবো না। তোমরা যখন ঘুমোবে আমি তখনই বাজাবো।’

02:ড্রেন ভালো

একদিন শিড়্গক এক ছাত্রীকে বললেন, ‘ড্রেন ভালোনৈা শ্যাওলা ভালো?’
ছাত্রী বলল, ‘স্যার, ড্রেন ভালো। কারণ, ড্রেনে পড়লে গোসল করা তো হয়।’

03:ডেঙ্গু জ্বর

এক মেয়ে জ্বর হয়েছে বলে ডাক্তারের কাছে গেল। ডাক্তার বললেন, ‘তোমার ডেঙ্গু জ্বর হয়েছে।’
মেয়েটি বলল, ‘না ডাক্তার সাহেব, ডেঙ্গু হবে কীভাবে। জ্বর হওয়ার পর এতো কাঁপছি যে, ডেঙ্গু মশা কামড় দেয়ার সুযোগই পায়নি।’

04:ঘরে কেউ ঢুকবে না

এক গরিব লোকের ঘরে চোর এসে আতিপাতি করে খুঁজে, নিয়ে যাওয়ার মতো কিছুই পেল না। হতাশ হয়ে চোর যখন চলে যাচ্ছে-
লোক : (শুয়ে শুয়ে) দরজাটা বন্ধ করে যেও।
চোর : (দীর্ঘশ্বাস ফেলে) দরজা খোলা থাকলেও সমস্যা নেই। আপনার ঘরে কেউ ঢুকবে না।

05:স্ত্রী তার বান্ধবীর উদ্দেশ্যেঃ

জানিস, আমি আমার স্বামীকে আজও তেমনি ভালবাসি যেমন ভালবাসতাম আমাদের বিয়ের প্রথম দিন থেকে।
বান্ধবীঃ তাই? কিন্তু তোকে যে একটু আগেই দেখলাম ওর সাথে ঝগড়া করছিস।
স্ত্রীঃ সেটা তো আমরা বিয়ের প্রথম দিনও করেছিলাম!



06:পরাজয়ীর না জানি কি অবস্থা!

এক লোক একটি পুরানো জিনিসের দোকানে (এন্টিক শপ) গিয়েছে কিছু কিনতে। একটা পাথরের মূর্তি তার নজরে পড়ল যেখানে একজন যোদ্ধা একটা ঘোড়ার উপর বসে আছে। কিন্তু মূর্তিটা অনেক পুরানো, তাই এর অবস্থা খারাপ হয়ে গেছে। হাতের তলোয়ারটা আধা ভাঙ্গা, যোদ্ধার নাকটা পর্যন্ত কিছুটা ভেঙ্গে গেছে। মাথায় পড়া হেলমেটের অবস্থাও খারাপ। মূর্তির উপর এক জায়গায় খোদায় করে লেখা ‘বিজয়ী‘ ।
তাই দেখে লোকটা আতকে উঠলো, হায় হায়, এই যদি হয় বিজয়ীর অবস্থা তাহলে পরাজয়ীর না জানি কি অবস্থা!
শব্দ

07:

গাইড নায়াগ্রা জলপ্রপাত এর সামনে এসে তার অনুসারীদের উদ্দেশ্যে বলছেঃ
‘এটা হলো নায়াগ্রা জলপ্রপাত, যা বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও শক্তিশালী জলপ্রপাত। প্রতিদিন অসংখ্য লোক আসে একে দেখতে। আর এর আওয়াজ ২০ কিলোমিটার দূর থেকেও শুনা যায়।‘
এই বলে গাইড একটু থেমে বললো, ‘এবার আমি আমাদের মহিলা অনুসারীদের উদ্দেশ্যে বলছি আপনারা একটু নিরবতা পালন করুন যেন আমরা এর শব্দ শুনতে পাই।‘



08:পাগল প্রেসিডেন্ট

পাগলদের স্বভাব তো আপনারা সবাই কম বেশি জাননে। কোন পাগল বলে আমি বাংলাদেশের president ছিলাম, আবার কোন পাগল বলে আমি আমেরিকার president ইত্যাদি……
যাইহোক- একবার-president বুস্ পাবনার পাগলা গারদ পরিদর্শনে গিয়েছিল । ঐখানে পাগলদের মাঝখানে দাড়িয়ে president বুস্ পাগলদের উদ্দেশ্যে বলছেন- এই যে তোমরা আমাকে চেন ? আমি বাংলাদেশের president জিয়াউর রহমান !!
পাগলদের এক জন জবাব দিল- হি:! হি:! চিনি–চিনি, প্রথম – প্রথম সবাই এইরকম president থাকে- পরে সব ঠিক হয়ে যায় !

09:টর্চ

শীতের গভীর রাতে মদ খেয়ে দুই মাতাল ফিরছে। প্রথম বন্ধু কুয়াশার ভেতর আকাশে টর্চ মারল এবং অন্য বন্ধুকে বলল, ‘তুমি এই আলো ধরে আসমানে উঠতে পারবা?’
দ্বিতীয় বন্ধু বলল, ‘পারব না আবার? কিন্তু তুমি যা হারামি তোমাকে বিশ্বাস হয় না। আমি আলো ধরে মাঝপথে যাওয়ার পর তুমি যদি টর্চ নিভিয়ে ফেল?

10:প্লেনই ডেকে দাও

মাতাল : (টলতে টলতে এক ভদ্রলোকের সামনে গিয়ে) এ্যাঁই, আমাকে একটা ট্যাক্সি ডেকে দাও।
ভদ্রলোক : আমি দারোয়ান নই। একজন পাইলট!
মাতাল : বেশ, তবে একটা প্লেনই ডেকে দাও!

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন