clicksga

Nbux

রবিবার, ২৯ আগস্ট, ২০১০

General Joke 141-150

141:আস্তে হাঁটা

এক তরুণী চাকরিজীবী, রোজ অফিসে বেশ দেরি করে আসেন। অফিসের বস, এই ঘটনা জেনে অনেক বার ওই তরুণীকে শাসিয়েছেন। অথচঃ আজও সে দু’ঘণ্টা দেরি করে অফিসে এসেছে!
বস : আচ্ছা, আজও দেরি হল কেন?
তরুণী : কি করব স্যার, রাস্তায় এক বখাটে ছেলে পিছু নিয়েছিল!
বস : বলে কী! তাহলে তো দ্রুত হেঁটে আরও এক ঘণ্টা আগে অফিসে পৌঁছানোর কথা, দেরি হল কেন?
তরুণী : আর বলবেন না, ছেলেটা এত আস্তে হাঁটে!

142:নেপোলিয়ান

মামাঃ এখন কোন ক্লাসে পড়িস ভাগনে?
ভাগনাঃ ক্লাস টুতে মামা।
মামাঃ তোর লজ্জা করা উচিত। তোর বয়সে নেপোলিয়ন ক্লাস ফাইভে পড়তেন।
ভাগনাঃ তাহলে মামা, আপনারও লজ্জা করা উচিত, আপনার বয়সে নেপোলিয়ান সম্রাট হয়েছিলেন!

143:গরম চা

১ম চাপাবাজঃ আমি এত গরম চা খাই যে, কেতলি থেকে সোজা মুখে ঢেলে দেই!
২য় চাপাবাজঃ কি বলিস! আমি তো চাপাতা, পানি, দুধ, চিনি মুখে দিয়ে চুলোয় বসে পড়ি!

144:ঘাড় ধরে বের করে দেব

জেল অফিসারঃ জেলখানার ভেতর যারা আছে তারা সবাই ভীষন দুর্দান্ত চরিত্রের মানুষ। তুমি কন্ট্রোল করতে পারবেতো ?
চাকরি প্রার্থীঃ পারবনা মানে, বেশি তেড়িবেড়ি করলে ঘাড় ধরে বের করে দেব।

145:কুমীর

টুরিস্টঃ নদীতে নামতে পারি? কুমীরের ভয় নেই তো?
স্হানীয় লোকঃ নিশ্চিন্তে নামুন। এখন আর একটি কুমীরও নেই। গত দু বছরে সবকটি কুমীর হাঙর খেয়ে ফেলেছে।

146:ড্রাইভিং লাইসেন্স

ট্রাফিকঃ আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স দেখি।
চালকঃ কিন্তু স্যার, আমিতো খুব সাবধানে চালাচ্ছি,বেআইনি কোন কিছু করিনি।
ট্রফিকঃ সেজন্যইতো সন্দেহ হচ্ছে।

147:শত্রু নাই

প্রথম ভদ্রলোকঃ আমার বয়স পঁচাশি বছর হলো, পৃথিবীতে আমার কোন শত্রু নাই।
দ্বিতীয় ভদ্রলোকঃ আবাক কান্ড,এতো বছরেও পৃথিবীতে আপনার কোন শত্রু হয়নি!
প্রথম ভদ্রলোকঃ যারা হয়েছিল,তারা অনেক আগে মারা গেছে।
একটা বাচাল বাচ্চা বাসে উঠে ড্রাইভারের পাশে বসলো। বসেই এত্তো কথা বলা শুরু করলো যে ড্রাইভার বিরক্ত হয়ে গেল। বাচ্চার কথা গুলো এরকমের ‘
আমার আব্বা যদি মোরগ হোতো আর আমার আম্মা যদি মুরগী হোতো আমি একটা বাচ্চা ………….. মুরগী হোতাম‘
একটু পর ছেলেটি আবার বলতেছে
‘আমার আব্বা যদি একটা ছেলে হাতি হোতো আর আমার আম্মা যদি মেয়ে হাতি হোতো আমি একটা বাচ্চা হাতি হোতাম‘
আবার একটু পর
‘আমার আব্বা যদি একটা ষাঁড় হোতো আর আমার আম্মা যদি গরু হোতো আমি একটা বাচ্চা গরু হোতাম‘
এভাবে বলতে বলতে ড্রাইভারকে সহ্যের চূড়ান্ত সীমায় নিয়ে গেল।
ড্রাইভার শেষে থাকতে না পেরে ছেলেটিকে বললো
‘তোমার আব্বা যদি একটা মাতাল হতো আর তোমার আম্মা যদি পতিতা হতো তাহলে তুমি কি হুতে?’
ছেলেটি কিছুক্ষন চিন্তা করে বললো
‘তাহলে আমি হোতাম বাস ড্রাইভার‘।

148:ডিম

১ম পাগলঃ জানিস, আজ আমি বাজার থেকে একটা আণ্ডাওয়ালা মোরগ নিয়ে এলাম।
২য় পাগলঃ ধুর বোকা, মোরগ কী ঘোড়া যে ডিম পাড়বে


149:

রোগীঃ ডাক্তার, আমার না ভুলে যাওয়ার ব্যামোয় ধরেছে।
ডাক্তারঃ কবে থেকে এই রোগের শিকার হয়েছেন?
রোগীঃ অ্যাই ডাক্তার, কোন রোগের কথা বলছিস? আমি দিব্যি সুস্থ। খালি পয়সা বের করার ধান্দা, না।

150:

দুই বন্ধু গেছি পদ্মাপারের গ্রামের বাড়ি বেড়াতে। পূর্ণিমার রাত। দুজনে চলে গেলাম পদ্মাপাড়ে। পা ঝুলিয়ে বসলাম। বন্ধুর কাব্য রোগ আছে, সে আবেগে আপ্লুত হয়ে উঠল। না উঠেই বা উপায় কী? ওপরে ফিনিক ফোটা জ্যোৎস্মা···, নিচে জলের কল্লোল··· কবি বন্ধু বলে উঠল, ‘ইচ্ছে করে এই গহিন রহস্যময় প্রকৃতির মধ্যে হারিয়ে যাই···’ বলামাত্রই ‘ঝুপ’ করে একটা শব্দ! দেখি আমার পাশে কেউ নেই! নদীর পাড় ভেঙে সে আক্ষরিক অর্থেই নিচে হারিয়ে গেছে। পরে তাকে উদ্ধার করতে বেশ বেগ পেতে হয়েছিল।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন