181:
শিক্ষক
ও ছাত্রের মধ্যে কথা হচ্ছে-
শিক্ষকঃ ‘বৃষ্টি পড়ছে’-এর Translation করো।
ছাত্রঃ Rain is reading.
182:
একদিন
এক স্ত্রী তার স্বামীর জন্য খুব যত্ন নিয়ে চটপটি তৈরি করল। স্বামী এক চামচ মুখে দিয়েই ওয়াক করে ফেলে দিল আর বলল, ‘এটা কী রেঁধেছ? খেতে গরুর গোবরের মতো!’ স্ত্রী আঁচল দিয়ে মুখ চাপা দিয়ে বলল, ‘ও মা! কত কিছু টেস্ট করে রেখেছে!’
183:
ভদ্রমহিলাঃ
আজ একটা জরুরি কাজ আছে। সব রান্না একটার মধ্যে সেরে ফেলতে হবে।
বুয়াঃ বাড়িতে কোনো বড় পাতিল নেই তো! তাহলে রান্না একটার মধ্যে শেষ করব কীভাবে?
184:
তাঁর সামনে কখনো আমি মুখ খোলার সুযোগ পাই না, একমাত্র হাই তোলা ছাড়া।
বাবুলঃ আসলাম, তোর বাড়িতে দেখলাম তোর বউ তোর এক বন্ধুর হাত ধরে বসে আছে!
আসলাম রেগেমেগে অফিস থেকে বেরিয়ে গেল। কিছুক্ষণ পর সে ফিরে এসে বাবুলকে জোরে এক থাপড় মেরে বলল, ‘ওটা আমার বন্ধু নয়, কেন আমাকে শুধু শুধু বাড়ি পাঠালি?’
185:
শাশুড়িঃ
ঈশ্বর দুটো চোখ দিয়েছে কী করতে? চাল থেকে দুটো কাঁকর বাছতে পার না? রোজ খেতে বসে এক জিনিস- দাঁতে কাঁকর।
বউমাঃ ঈশ্বর বত্রিশটা দাঁত দিয়েছে কী করতে? দুটো কাঁকর চিবোতে পারেন না?
186:
বাবুর বান্ধবীর হাতের নখ কামড়ানোর নোংরা একটা অভ্যেস ছিল। ওই বদ অভ্যেসটা কাটানোর জন্য বাবু বান্ধবীকে যোগব্যায়ামের ক্লাসে ভর্তি করে দেয়। কয়েক দিন পর বাবু প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গেল। দেখল, ওর হাতের নখগুলো বেশ বড় হয়ে গেছে। তখন বাবু বেশ হাসিমুখে বলল, ‘দেখলে তো, যোগব্যায়ামে ভর্তি করে তোমার নখ খাওয়া কেমন বন্ধ করলাম।’ বাবুর প্রেমিকা বলল, ‘না, সোনা, আমি নখ খাওয়া ছাড়িনি। যোগব্যায়াম করে আমি এখন পায়ের নখও মুখে আনতে পারি।’
187:
শিক্ষকঃ বলতে পার, ধূমপান কোন কারকে কোন বিভক্তি?
ছাত্রঃ স্যার, ধূমপান ক্ষতিকারকে পকেটশূন্য বিভক্তি।
188:
ছেলেঃ দেখ, আমার মনে হয় এবার আমাদের বিয়ে করে নেওয়া উচিত।
মেয়েঃ সেটা মানছি, কিন্তু কারা এমন মানুষ আছে যে আমাদের বিয়ে করতে রাজি হবে?
189:
পম্পিঃ
বাবলু, তোর গরম লাগলে তুই কী করিস?
বাবলুঃ কী আবার করব? এসির পাশে গিয়ে বসি।
পম্পিঃ তাতেও যদি তোর গরম না কমে?
বাবলুঃ তখন এসি অন করি।
190:
টিটুঃ জানিস, আমি একদিন রাস্তায় খেলা করছিলাম, তখন একটা গাড়ি এসে আমাকে চাপা দিয়ে চলে যায়।
তিন্নিঃ এ বাবা! তারপর কী হলো? তুই কি বেঁচে গিয়েছিলি?
টিটুঃ ঠিক মনে নেই রে। তখন আমার মাত্র তিন বছর বয়স ছিল।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন