clicksga

Nbux

শুক্রবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১০

General Joke 241-250

241

চারটি ইনসিওরেন্স কোম্পানির মধ্যে তুমুল প্রতিযোগিতা চলছে। প্রথমটা তাদের স্লোগান ঠিক করলো - "Coverage from the cradle to the grave."

দ্বিতীয়টি ঠিক এক কাঠি এগিয়ে বলল - "Coverage from the womb to the tomb."

তৃতীয়টি আরেক কাঠি সরেস, বলল - “Coverage from the sperm to the worm."

চতুর্থ কোম্পানিটি অনেক ভাবলো। ভেবে ভেবে কিছু না পেয়ে এক সময় ক্ষান্ত দিতে চাইলো। কিন্তু শেষ মুহুর্তে তারা একটা স্লোগান পেয়ে গেল - "Coverage from the erection to the resurrection."

242

ক্রিশ্চান নানেরা মৃত্যুর পরে স্বর্গে চলে যায়। তবে স্বর্গে প্রবেশের আগে তাদের জীবনের ছোট খাটো পাপগুলো ধুয়ে মুছে ফেলতে একটা বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। তেমনি এক অনুষ্ঠান পরিচালনা করতে সেইন্ট পিটার দাঁড়িয়ে আছেন স্বর্গের দ্বারে, পাশে এক বড় গামলা ভর্তি পবিত্র পানি নিয়ে। তার সামনে বেশ কিছু সংখ্যক নান সার বেধে দাঁড়িয়ে আছে। সেইন্ট পিটার মিহি গলায় তাদের সম্বোধন করে বললেন - তা, ভদ্রমহিলা সকল এবার আমাকে তোমরা বল যে, তোমাদের মধ্যে কে কে পুরুষদের এক বিশেষ অঙ্গের সংস্পর্শ পেয়েছিলে?

লাইনে সবার আগে যে নান দাঁড়ানো সে লজ্জিত স্বরে বলল - আমি একবার, কেবল একবার ওটা আমার হাতের দু’আঙুল দিয়ে স্পর্শ করেছিলাম।

সেইন্ট পিটার হেসে বললেন - ঠিক আছে, কোন সমস্যা নেই। তুমি তোমার আঙুল দু'টো এই পবিত্র পানিতে চুবিয়ে স্বর্গে প্রবেশ কর।

লাইনে দাঁড়ানো দ্বিতীয় নান বলল - আমি কেবল একবার আমার এ হাত দিয়ে ওটাকে মেসেজ করেছিলাম। তাও অল্প একটু সময়ের জন্য।

পিটার এবারো হাসলেন - কোই বাত নেহি। তোমার হাতটা পবিত্র পানিতে চুবিয়ে স্বর্গে প্রবেশ কর।

হঠাৎ লাইনে একটা হুলস্থুল লেগে গেল। একজন নান যে কিনা লাইনের অনেক পেছনে দাঁড়িয়ে ছিল সে হঠাৎ লাইন ভেঙে সামনে এগিয়ে আসতে চাইলো। আর অন্যান্য নানরা তাকে বাধা দিতে গেলে শুরু হয়ে গেল বচসা। পিটার ধমকে উঠলেন - এই কি হচ্ছে ওখানে?

লাইন ভাঙা নান বলে উঠলো - দেখুন সেইন্ট পিটার, আমাকে যদি ঐ পবিত্র পানি দিয়ে গার্গল করতেই হয়, তবে তা আমি সিস্টার মেরি তার নিতম্ব চুবানোর আগেই করতে চাই।

243

আফ্রিকার ছোট্ট এক দেশের রাজা গেছেন অ্যামেরিকায়। সেখানে একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানে তার অনেক টাকা লগ্লী করার কথা। এমন ধনকুবের রাজার মনরঞ্জনের জন্য সে কম্পানির তরফ থেকে একজন সুন্দরী সেক্রেটারি নিয়োগ দেয়া হলো। যার কাজ রাজাকে অ্যামেরিকার বিশেষ দর্শনিয় স্থানগুলো ঘুরিয়ে দেখানো।

তো, প্রথম দিনেই সে সুন্দরীকে দেখে রাজা তার প্রেমে পড়ে গেলেন। এবং তার কালো মুখে গদগদ হাসি ফুটিয়ে মেয়েটিকে বিয়ের প্রস্তাব দিলেন। মেয়েটি তো পড়লো মহা বিপদে। কোম্পানি থেকে তাকে বলা হয়েছে রাজা যাতে কিছুতেই বিগড়ে না যান সেদিকে নজর রাখতে। তাই সে প্রথমে ব্যাপারটা হাসি মুখে এড়িয়ে যেতে চাইলো। কিন্তু রাজা নাছোড় বান্দা। তিনি যে কোন মুল্যে মেয়েটিকে বিয়ে করতে চান।

মেয়েটি তখন একটা বুদ্ধি আঁটলো। সে রাজাকে বলল - ’দেখুন রাজা, আমার মতো সুন্দরী তো আর আপনি যেখানে সেখানে পাবেন না। তাই আমাকে বিয়ে করতে হলে আমার তিনটা ইচ্ছা আপনাকে পূরণ করতে হবে।’ রাজা জানালেন তিনি মেয়েটির যেকোন ইচ্ছা পূরণ করতে প্রস্তুত।

মেয়েটি তখন বলল - আমার প্রথম শর্ত আমার নামে সুইস ব্যাঙ্কে ১ বিলিয়ন ডলার ডিপোজিট করতে হবে।

শুনে রাজা মৃদু হাসলেন। তারপর নিজের মোবাইলটা নিয়ে কার সাথে কথা বললেন আফ্রিকান ভাষায় অনেক ক্ষণ। তারপর ফোন রেখে হেসে বললেন - ডিপোজিট হয়ে গেছে।

মেয়েটি একটু থমকে গেলেও দমলো না । বলল - ঠিক আছে, এবার আমার দ্বিতীয় শর্ত হচ্ছে, প্রশান্ত মহাসাগরে আমার নামে একটা গোটা দ্বীপ কিনতে হবে। এবং সেই দ্বীপে এক বিশাল প্রাসাদ বানিয়ে দিতে হবে। আর সেখানে যাতায়াতের জন্য হেলিকপ্টার, ইয়ট থাকতে হবে।

এ শর্ত শুনেও রাজার হাসি ম্লান হলো না। তিনি আবার তার মোবাইল দিয়ে কাকে ফোন করলেন। অনেক ক্ষণ আফ্রিকান ভাষায় কথা বললেন। তারপর ফোন রেখে বললেন - তোমার এ শর্তও মানা হলো। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই তোমার দ্বীপ এবং প্রাসাদ আর অন্যান্য সব তুমি পেয়ে যাবে।

মেয়েটি এবার সত্যি দমে গেল। এত কঠিন শর্তেও রাজা টলছে না। সে অনেক ভেবে তার তৃতীয় শর্তটা বলল - শুনুন রাজা, আমি সেক্স ভিষণ উপভোগ করি। তাই আমি যাকে বিয়ে করবো তার পুরুষাঙ্গ অবশ্যই ১২ ইঞ্চি লম্বা হতে হবে। নইলে আমি বিয়েতে কিছুতেই মত দেব না।

এবার রাজার মুখের হাসি মিলিয়ে গেল। গোমরা মুখে অনেক ক্ষণ কি ভাবলেন তিনি। চোখ থেকে তার দু'ফোঁটা অশ্রুও ঝরে পড়লো। তারপর তিনি ফোঁপাতে ফোঁপাতে বললেন - ঠিক আছে, আমি তোমার এ শর্তও মেনে নিলাম। আমি বাড়তি তিন ইঞ্চি কেটে ফেলবো। অবশ্যই কেটে ফেলবো।

244

গ্রীনল্যান্ডে, দুই এস্কিমো খুব সকালে এক চার্চে গিয়ে দরজা ধাক্কাতে লাগলো। এক পাদ্রি এসে দরজা খুলতেই একজন এস্কিমো প্রশ্ন করলো - আচ্ছা ফাদার, আপনাদের এখানে কি কোন বেঁটে নান কাজ করে যে কিনা তিন ফুটের মতো লম্বা?

ফাদার এদিক ওদিক মাথা নেড়ে বললেন - না হে, এরকম কোন নান এখানে কাজ করেন না।

এস্কিমোটা এবার একটু মলিন হয়ে জিজ্ঞেস করলো - আচ্ছা ফাদার, তবে কি এই এলাকার অন্য কোন চার্চে কোন বেঁটে নান কাজ করে?

ফাদার আবারো মাথা নাড়লেন - না এরকম কোন নান এ তল্লাটের কোথাও কাজ করে না।

অন্য এস্কিমোটা এবার হো হো করে হেসে উঠে মাটিতে গড়াগড়ি খেতে লাগলো। আর বলল - বলেছিলাম না ? তুই কোন নান না, রাতের আঁধারে একটা বড় পেঙ্গুইনের সাথে সেক্স করেছিস! হো হো হো হো!!!

245

জনৈক উত্তেজিত ব্যক্তির ফায়ার সার্ভিসে কথোপকথনঃ
-'ভাই, আমার বাড়িতে আগুন লেগেছে; তাড়াতাড়ি আসুন।'
-'আপনি থাকেন কোথায়?'
-'মাথার ঠিক নাই ভাই, সঠিক ঠিকানা মনে করতে পারছি না'
-'তো আমরা আসব কী করে?'
-'আহাম্মক কোথাকার! বড় লাল গাড়ীটাতে আসবেন আবার কী?';D

246

আমি বাঙালী, আমি বাংলাদেশী, আমি দক্ষিণ এশীয়.... কিন্তু সবার উপরে আমি একজন মানুষ... এটিই আমার পরিচয়।

আমি মুক্ত জীবনে বিশ্বাসী তাই আমি লিনাক্স ব্যবহার করি

246

এঞ্জিনিয়ারিং এ সদ্য ভর্তি হওয়া তিন ছাত্রের তর্কের বিষয়বিস্তু ‘মানবদেহ কে নকশা করতে পারে?’
প্রথমজন বলল, ‘বোধহয় মেকানিক্যাল এঞ্জিনিয়রের কাজ। লিভার, পিভট প্রভ্বতি সবকিছুই তো আছে মানব দেহে। এটা মেকানিক্যাল না হয়ে যায় না’
দ্বিতীয়জনের মতামত, ‘না, এটা ছিল ইলেকট্রিক্যাল এঞ্জিনিয়র। ব্রেইনে স্নায়ুগুলোর ওয়্যারিংটা দেখ। কি ভীষণ জটিল কারবার! ইলেকট্রিক্যাল ছাড়া আর কার সাধ্য??’
ত্বতীয়জন মুচকি হেসে, ‘না, হলো না। সিভিল এঞ্জিনিয়র হবে। এরা ছাড়া আর কে বিনোদনের জায়গা দিয়ে ময়লা পানির নালা টানবে!’:P:lol:

247

একদিন সকালে রাজা গোপাল ভাঁড়কে বললেন,

‘গোপাল কাল রাতে একটা মজার স্বপ্ন দেখেছি। স্বপ্নে দেখি আমরা দুইজন একসাথে একটা অচেনা পথ দিয়ে হাটছি। হাটতে হাটতে দুইজনই পথের দুই পাশের দুটো গর্তে পড়ে গেলাম। আমি পড়লাম ক্ষীরভর্তি গর্তে আর তুমি পড়লে পায়খানা ভর্তি গর্তে।’

দরবার ভর্তি লোকজন গোপালের এই দুরবস্থার কথা শুনে হেসে উঠলো।

তখন গোপাল বললো,

‘কি আশ্চর্য, রাজামশাই, আমিও তো একই স্বপ্ন দেখেছি।’

রাজা তো শুনে আরো খুশী।

গোপাল বললো, ‘স্বপ্নের পরের অংশ তো বললেন না।’

রাজা বললেন, ‘পরের অংশ তুমিই বলো।’ অসলে রাজা আর বানাতে পারছিলেন না।

গোপাল বললো, ‘গর্তে পড়ার পর আমাদের দুইজনের অবস্থাই তো খারাপ। এভাবে রাজধানীতে ফিরবো কি করে। শেষে ঠিক হলো, আমি আপনার শরীর চেটে পরিস্কার করবো এবং আপনি আমার শরীর চেটে পরিস্কার করবেন। এভাবে সাফ-সুতেরো হয়ে আমরা রাজধানীতে ফিরলাম।’

248

পথচারীঃ এই যে,
তুমি যে ভিক্ষা চাইছো,
তা কিভাবে বুঝবো যে তুমি চোখে দেখো না ?

ভিক্ষুকঃ ঐ যে দূরে একটা গরু দেখতাছেন না?

পথচারীঃ হ্যাঁ দেখা যাচ্ছে।

ভিক্ষুকঃ ওইটা আমি দেখতাছি না।

249

জাহাজটি তখন মহাসাগরে। গভীর সাগরে হঠাৎ জোরে শোরে ঝড় উঠল। জাহাজের অবস্থা খারাপ। ডুবে যাবার মতো অবস্থা।

ক্যাপ্টেন সাহেব সব যাত্রীকে ডেকে বললেন, জাহাজের ওজন অনেক বেশী হবার কারণে ডুবে যাচ্ছে। তাই আপনাদের জিনিসপত্র গুলো যার যার কাঁধে তুলে রাখুন। জাহাজ এতো বেশী ওজন বইতে পারবে না। দেরী করবেন না যেন।

250

জেলার ফাঁসীর আসামীকে বললেন: তোমার শেষ ইচ্ছে কি বল?

আমার স্ত্রীর হাতের রান্না খাওয়াতে পারবেন?

: তাহলে মরার আগে তুমি শান্তি পাবে?

: জ্বি না স্যার। ওর হাতের রান্না এমন জঘন্য যে তা খেলে আপনাকে আর কষ্ট করে ফাঁসির দড়ি পরাতে হবে না।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন