291
সন্ধায় দুই মাতাল নেশা করে ঢাকা রোড দিয়ে বাড়ী ফিরছে (একজন একটু বেশি আর একজন একটু কম নেশা করেছে)
কম নেশাখোর :- দোস্ত রাস্তার এক ধারে আয় পিছন থেকে একটা ট্রাক আসছে।
বেশি নেশাখোর :- আরে দোস্ত ট্রাক এলে কি হবে?
কম নেশাখোর :- কি হবে মানে! ট্রাকটি আমাদের উপর দিয়ে যাবে।
বেশি নেশাখোর :- আরে রাখ দোস্ত কত এ্যরোপ্লেন (বিমান) আমার মাথার উপর দিয়ে গেল আর এ সামান্য ট্রাক আমাদের উপর দিয়ে গেলে কি হবে?
292
মানিসক হাসপাতলে সদ্য আসা এক রোগী একমেন কিছু একটা লিখছে এমন সময় ডাক্তার এেসে উপস্থিত হন
ডাক্তার :- কি খবর! চিঠি লিখছেন নাকি?
রোগী :- (মুখ না তুলেই) হুঁ
ডাক্তার :- বেশ, বেশ তা কার কাছে লিখছেন?
রোগী :- আমার কাছেই
ডাক্তার :- (কৌতূহলী হয়ে) আছ্ছা কি লিখছেন শুনি?
রোগী :- (বিরক্ত হয়ে) আপিন নিশ্চয় একটা পাগল, নয়তো আপনার মাথা খারাপ আজ লিখে চিঠি পোষ্ট করব, দুদিন বাদে তা পাব তারপর খুলে পড়ব না পড়ে তো বলেত পারবো না কী লিখা আছে?
293
১ম বন্ধু :- জানিস, অক্সিজেন ছাড়া মানুষ বাঁচতে পারে না। ১৭৭০ সালে এটা আবিষ্কৃত হয়েছিল।
২য় বন্ধু :- সত্যিই ! তার আগে মানুষ বাঁচত কি করে?
294
১ম পাগল :- আচ্ছা বলতো নদীতে যদি আগুন লাগে তাহলে মাছেরা কোথায় যাবে?
২য় পাগল :- তাও জানিস না বুঝি ! গাছে উঠবে।
২য় পাগল :- আরে বোকা ! মাছ কি গরু নাকি যে গাছে উঠবে।
295
ছিনতাইকারী :- ঝটপট বলুন প্রাণ দেবেন নাকি টাকা?
পথিক :- প্রাণটাই নাও , টাকা দিলেএই বুড়ো বয়সে খাব কি?
296
ক্রেতা :- হাঁসের ডিম আছে?
বিক্রেতা :- নাই?
ক্রেতা :- ওই তো খাঁচায় ভরা হাঁসের ডিম।
বিক্রেতা :- ওগুলো হাঁসের না হাঁসির ডিম।
297
বিচারক :- তুমি নিরীহ লোকটার গায়ে হাত তুলেছ কেন?
আসামি :- আল্লাহর কসম, হাত তুলিনি স্যার , আমি কেবল কয়েকটা লাথি মেরেছি।
298
শিক্ষক ছাত্রকে পড়া জিজ্ঞেস করলে বরতে পারল না ।
শিক্ষক রাগ করে বললেন, তুমি কি বাসায় পড়?
ছাত্র :- না স্যার !
শিক্ষক :- কেন পড় না ?
চাত্র :- স্যার পরলে ব্যাথা পাই তাই।
299
শিক্ষক :- বলতো ’সামথিং ইজ বেটার দান নাথিং ’ এর অর্থ কি?
ছাত্র :- স্যার! সামসুদ্দিনের বেটার নাতিন।
300
সুলতান :- কিরে মিজান ! সুন্দরবনের সিনারি কেমন দেকলি?
মিজান :- আরে বলিস না ঝোপ ঝাড় আর জঙ্গলের জন্য কোন সিনারি দেখা হলো না।
শুক্রবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০১০
General Joke 281-290
281
তিন বন্ধু মজা করে নিজেদের নাম বদলিয়ে রেখেছে যথাক্রমে Sombody, Nobody ও Mad এদের মধ্যে ছিল অধিক ঘনিষ্টতা। একদিন Sombody ক্ষুদ্ধ হয়ে Nobody কে খুন করলো। Mad তখন থানায় গেলো।
Mad :- স্যার Sombody Kills Nobody.
দারোগা :- হোয়াইট?
Mad :- Sombody Kills Nobody.
দারোগা :- হু আর ইউ?
Mad :- আই এ্যাম Mad স্যার।
দারোগা :- গেট আউট।
282
উকিল :- আপনি কি বিয়ে করেছেন?
আসামি :- জ্বি স্যার, করেছি।
উকিল :- কাকে বিয়ে করেছেন?
আসামি :- একজন মেয়েকে।
উকিল :- রাবিস! আপনি কি কখনো ছেলেকে বিয়ে করতে দেখেছেন?
আসামি :- জ্বি স্যার আমার বোন গত মাসে একজন ছেলেকে বিয়ে করেছে।
283
একজন শিক্ষক ক্লাশে লেকচার দিচ্ছেন। পিছনের বেঞ্চে একজন ছাত্র ঘুমাচ্ছে।
শিক্ষক :- এই ছেলে আমার ক্লাশে ঘুমানো যাবে না।
ছাত্র :- যাবে স্যার একশ বার যাবে আপনি একটু লেকচারটা ধীরে দিলেই ঘুমানো যাবে।
284
Honest= সৎ
H – Hapy = সুখী
O – Orator = বক্তা
N – Native = অকপট,সহজ,সরল
E – Economical = মিত্যব্যায়ী
S – Sacred = পবিত্র,স্বর্গীয় দেবতা
T – True = বিশ্বস্ত
Honest এর অর্থ দ্বারায় = সুখী, অকপট, ভলো বক্তা, মিত্যব্যায়ী, পবিত্র, ও বিশ্বস্ত একজন।
285
POSTMAN = ডাক পিয়ন
P – Polite = শান্ত, ভদ্র
O – Obedient = অনুগত
S – Submissive = অত্মনিবেদিত
T – Temperate = মিতাচারী
M – Modest = বিনয়ী
A – Astute = বিচক্ষন
N – Neat = পরিষ্কার
উপরিউক্ত গুনের সমন্বয়ে একজন আদর্শ ডাকপিয়ন।
286
LO♥E = এর অর্থ
L = Lost (লস্ট)
O = Of (অফ)
V = Valuable (ভ্যালুয়েবল)
E = Energy (ইনারজি)
অর্থাত Lost Of Valuable Energy.
287
আচ্ছা উকিল সাব করও কুকুর যদি অন্য করও মুরগি খেয়ে ফেলে তবে মুরগির মালিক কি ক্ষতি পূরুণ চাইতে পারে?
উকিল :- জ্বি পারে।
মুরগির মালিক :- তাহলে আমাকে ১০০ একশ টাকা দিন কারণ যে কুকুরটা আমার মুরগি খেয়েছে সেটা আপনারই।
উকিল :- ও আচ্ছা দিচ্ছি আগে আমার কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়ার জন্য ফি হিসেবে দুইশত টাকা জমা দিন।
288
অনেকদিন পর দুই বন্ধুর দেখা হলো।
১ম বন্ধু :- কিরে তোর ব্যাবসা বানিজ্য কেমন চলছে?
২য় বন্ধু :- ভালোই চলছে নিচে থেকে উপরে উঠেছি।
১ম বন্ধু :- কেমন?
২য় বন্ধু :- আগে করতাম জুতার ব্যবসা এখন করি টুপির ব্যবসা।
289
ইংরেজী শিক্ষক :- বলতো চাবি এর ইংরেজি কী?
ছাত্র :- শুনতে না পেয়ে কী স্যার।
ইংরেজী শিক্ষক :- ভেরি গুড হয়েছে।
290
শিক্ষক ক্লাশে বাংলা গ্রামারের পদ পড়াচ্ছেন----
শিক্ষক :- ছাত্রদের উদ্দেশ্য করে - বলতো একটি ছেলে গাছ থেকে মাটিতে পড়ে গেল এটি কোন পদ?
এক ছাত্র :- স্যার এটা বিপদ।
তিন বন্ধু মজা করে নিজেদের নাম বদলিয়ে রেখেছে যথাক্রমে Sombody, Nobody ও Mad এদের মধ্যে ছিল অধিক ঘনিষ্টতা। একদিন Sombody ক্ষুদ্ধ হয়ে Nobody কে খুন করলো। Mad তখন থানায় গেলো।
Mad :- স্যার Sombody Kills Nobody.
দারোগা :- হোয়াইট?
Mad :- Sombody Kills Nobody.
দারোগা :- হু আর ইউ?
Mad :- আই এ্যাম Mad স্যার।
দারোগা :- গেট আউট।
282
উকিল :- আপনি কি বিয়ে করেছেন?
আসামি :- জ্বি স্যার, করেছি।
উকিল :- কাকে বিয়ে করেছেন?
আসামি :- একজন মেয়েকে।
উকিল :- রাবিস! আপনি কি কখনো ছেলেকে বিয়ে করতে দেখেছেন?
আসামি :- জ্বি স্যার আমার বোন গত মাসে একজন ছেলেকে বিয়ে করেছে।
283
একজন শিক্ষক ক্লাশে লেকচার দিচ্ছেন। পিছনের বেঞ্চে একজন ছাত্র ঘুমাচ্ছে।
শিক্ষক :- এই ছেলে আমার ক্লাশে ঘুমানো যাবে না।
ছাত্র :- যাবে স্যার একশ বার যাবে আপনি একটু লেকচারটা ধীরে দিলেই ঘুমানো যাবে।
284
Honest= সৎ
H – Hapy = সুখী
O – Orator = বক্তা
N – Native = অকপট,সহজ,সরল
E – Economical = মিত্যব্যায়ী
S – Sacred = পবিত্র,স্বর্গীয় দেবতা
T – True = বিশ্বস্ত
Honest এর অর্থ দ্বারায় = সুখী, অকপট, ভলো বক্তা, মিত্যব্যায়ী, পবিত্র, ও বিশ্বস্ত একজন।
285
POSTMAN = ডাক পিয়ন
P – Polite = শান্ত, ভদ্র
O – Obedient = অনুগত
S – Submissive = অত্মনিবেদিত
T – Temperate = মিতাচারী
M – Modest = বিনয়ী
A – Astute = বিচক্ষন
N – Neat = পরিষ্কার
উপরিউক্ত গুনের সমন্বয়ে একজন আদর্শ ডাকপিয়ন।
286
LO♥E = এর অর্থ
L = Lost (লস্ট)
O = Of (অফ)
V = Valuable (ভ্যালুয়েবল)
E = Energy (ইনারজি)
অর্থাত Lost Of Valuable Energy.
287
আচ্ছা উকিল সাব করও কুকুর যদি অন্য করও মুরগি খেয়ে ফেলে তবে মুরগির মালিক কি ক্ষতি পূরুণ চাইতে পারে?
উকিল :- জ্বি পারে।
মুরগির মালিক :- তাহলে আমাকে ১০০ একশ টাকা দিন কারণ যে কুকুরটা আমার মুরগি খেয়েছে সেটা আপনারই।
উকিল :- ও আচ্ছা দিচ্ছি আগে আমার কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়ার জন্য ফি হিসেবে দুইশত টাকা জমা দিন।
288
অনেকদিন পর দুই বন্ধুর দেখা হলো।
১ম বন্ধু :- কিরে তোর ব্যাবসা বানিজ্য কেমন চলছে?
২য় বন্ধু :- ভালোই চলছে নিচে থেকে উপরে উঠেছি।
১ম বন্ধু :- কেমন?
২য় বন্ধু :- আগে করতাম জুতার ব্যবসা এখন করি টুপির ব্যবসা।
289
ইংরেজী শিক্ষক :- বলতো চাবি এর ইংরেজি কী?
ছাত্র :- শুনতে না পেয়ে কী স্যার।
ইংরেজী শিক্ষক :- ভেরি গুড হয়েছে।
290
শিক্ষক ক্লাশে বাংলা গ্রামারের পদ পড়াচ্ছেন----
শিক্ষক :- ছাত্রদের উদ্দেশ্য করে - বলতো একটি ছেলে গাছ থেকে মাটিতে পড়ে গেল এটি কোন পদ?
এক ছাত্র :- স্যার এটা বিপদ।
General Joke 271-280
271
ব্যকরণ শিক্ষক :- বলতো টুটুল ধ্বনি কহাকে বলে ?
টুটুল :- স্যার এটাতো একদম সহজ প্রশ্ন এ জগতে যার ধন সম্পদ, প্রভাব প্রতিপত্তি বেশি তাকে ধ্বনি বলে।
272
শিক্ষক :- বলতো বাচ্চু, ছেলেটি গাছ থেকে পড়ে গিয়ে পা ভেঙেছে এখানে গাছ কোন পদ?
বাচ্চু:- বিপদ স্যার।
শিক্ষক:- দুর বোকা তোর মাথায় শুধু গোবর আর গোবর । আচ্ছা আবছার তুই বলতো ধান কোথায় ভালো জন্মে?
আবছার :- বাচ্চুর মাথায় স্যার।
273
মেয়ে :- আম্মু ছোট খালা মনে হয় মানুষ না!
মা :- মানুষ না মানে !
মেয়ে :- না আম্মু আমি নিজ কানে শুনেছি-----------?
মা :- কি শুনেছিস?
মেয়ে :- আব্বু না খালার নাকে হাত দিয়ে বলছে তুমি একটা পরি।
274
ছোট মেয়ে :- মা জানো, বড় আপা না অন্ধকারেও চোখে দেখতে পারে।
মা :- তুই কি করে বুঝলি?
ছোট মেয়ে :-কাল রাতে যখন বিদ্যুৎ চলে গেলো, তখনই শিবলী ভাইয়া এলেন, একটু পরেই অন্ধকারে আপা বললেন, এই তুমি সেভ করনি কেন !
275
জনৈক ভদ্রলোক :- এই ছেলেরা তোমরা এই কুকুর ছানাটিকে নিয়ে এত ঝগড়া করছ কেন?
বালকদ্বয় :- আঙ্কেল আমরা ঠিক করেছি আমাদের মধ্যে যে সবচেয়ে বড় মিথ্যা কথা বলতে পারবে সেই এ কুকুর ছানাটা পাবে।
জনৈক ভদ্রলোক :- বলিস কি রে খোকারা !! তোদের মত বয়সে তো আমি মিথ্যা কি তাই জানতাম না?
বালকদ্বয় :- তাহলে কুকুরছানাটি আপনিই পেলেন আঙ্কেল।
276
এক স্কুলের শিক্ষক ছাত্রের উদ্দেশে বললেন বলতো B.B.C তে কি হয়।
ছাত্র :- স্যার বিবিসি তে হয় বেলা বিস্কিট কোম্পানি।
শিক্ষক :- ভারী বেয়াদব ছেলে তো ।
ছাত্র :- আপনারটাও ঠিক স্যার।
277
দুই ছাত্র মারামারি করার পর শিক্ষক তাদের শাস্তি হিসেবে তাদের নিজের নাম ১০০ বার করে লিখতে বললেন।
১ম ছাত্র :- স্যার আপনি রহিমের পক্ষে রায় দিয়েছেন।
শিক্ষক :- কেন ! আমি তো দু’জনকেই সমানভাবে ১০০ বার নাম লিখতে দিয়েছি!!
১ম ছাত্র :- স্যার ওর নাম হচ্ছে আ: রহিম আর আমার নাম হচ্ছে ওমর ইবনে আব্দুল গাইয়্যুম।
278
ছেলেকে ঘুম পারানোর জন্য মা গান গাইছেন - আয় আয় চাঁদ মামা-।
ছেলে :- মা চাঁদ নানা দেখতে কেমন?
মা :- চাঁদ আবার তোর নানা হলো কবে?
ছেলে :- সে কি মা! তোমার মামা হলে আমার নানা হবে না?
279
নানা :- জানিস শচীন না আজও দারুন একটা সেঞ্চরি করলো!
নাতি :- শচীন কে নানা?
নানা :- প্রখ্যাত ক্রিকেটার।
নাতি :- প্রখ্যাত হয়েও কেন চুরি করল! দারুন চেন দেখে মনে হয় লোভ সামলাতে পারেনি।
280
খদ্দের :- এই সব রান্না কি খাওয়া যায়? ওয়ক থু: !! যাও তোমার ম্যানেজারকে ডেকে নিয়ে আস।
ওয়েটার :- ইয়ে স্যার মানে-------উনি তো পাশের হোটেলে খেতে গেছেন।
ব্যকরণ শিক্ষক :- বলতো টুটুল ধ্বনি কহাকে বলে ?
টুটুল :- স্যার এটাতো একদম সহজ প্রশ্ন এ জগতে যার ধন সম্পদ, প্রভাব প্রতিপত্তি বেশি তাকে ধ্বনি বলে।
272
শিক্ষক :- বলতো বাচ্চু, ছেলেটি গাছ থেকে পড়ে গিয়ে পা ভেঙেছে এখানে গাছ কোন পদ?
বাচ্চু:- বিপদ স্যার।
শিক্ষক:- দুর বোকা তোর মাথায় শুধু গোবর আর গোবর । আচ্ছা আবছার তুই বলতো ধান কোথায় ভালো জন্মে?
আবছার :- বাচ্চুর মাথায় স্যার।
273
মেয়ে :- আম্মু ছোট খালা মনে হয় মানুষ না!
মা :- মানুষ না মানে !
মেয়ে :- না আম্মু আমি নিজ কানে শুনেছি-----------?
মা :- কি শুনেছিস?
মেয়ে :- আব্বু না খালার নাকে হাত দিয়ে বলছে তুমি একটা পরি।
274
ছোট মেয়ে :- মা জানো, বড় আপা না অন্ধকারেও চোখে দেখতে পারে।
মা :- তুই কি করে বুঝলি?
ছোট মেয়ে :-কাল রাতে যখন বিদ্যুৎ চলে গেলো, তখনই শিবলী ভাইয়া এলেন, একটু পরেই অন্ধকারে আপা বললেন, এই তুমি সেভ করনি কেন !
275
জনৈক ভদ্রলোক :- এই ছেলেরা তোমরা এই কুকুর ছানাটিকে নিয়ে এত ঝগড়া করছ কেন?
বালকদ্বয় :- আঙ্কেল আমরা ঠিক করেছি আমাদের মধ্যে যে সবচেয়ে বড় মিথ্যা কথা বলতে পারবে সেই এ কুকুর ছানাটা পাবে।
জনৈক ভদ্রলোক :- বলিস কি রে খোকারা !! তোদের মত বয়সে তো আমি মিথ্যা কি তাই জানতাম না?
বালকদ্বয় :- তাহলে কুকুরছানাটি আপনিই পেলেন আঙ্কেল।
276
এক স্কুলের শিক্ষক ছাত্রের উদ্দেশে বললেন বলতো B.B.C তে কি হয়।
ছাত্র :- স্যার বিবিসি তে হয় বেলা বিস্কিট কোম্পানি।
শিক্ষক :- ভারী বেয়াদব ছেলে তো ।
ছাত্র :- আপনারটাও ঠিক স্যার।
277
দুই ছাত্র মারামারি করার পর শিক্ষক তাদের শাস্তি হিসেবে তাদের নিজের নাম ১০০ বার করে লিখতে বললেন।
১ম ছাত্র :- স্যার আপনি রহিমের পক্ষে রায় দিয়েছেন।
শিক্ষক :- কেন ! আমি তো দু’জনকেই সমানভাবে ১০০ বার নাম লিখতে দিয়েছি!!
১ম ছাত্র :- স্যার ওর নাম হচ্ছে আ: রহিম আর আমার নাম হচ্ছে ওমর ইবনে আব্দুল গাইয়্যুম।
278
ছেলেকে ঘুম পারানোর জন্য মা গান গাইছেন - আয় আয় চাঁদ মামা-।
ছেলে :- মা চাঁদ নানা দেখতে কেমন?
মা :- চাঁদ আবার তোর নানা হলো কবে?
ছেলে :- সে কি মা! তোমার মামা হলে আমার নানা হবে না?
279
নানা :- জানিস শচীন না আজও দারুন একটা সেঞ্চরি করলো!
নাতি :- শচীন কে নানা?
নানা :- প্রখ্যাত ক্রিকেটার।
নাতি :- প্রখ্যাত হয়েও কেন চুরি করল! দারুন চেন দেখে মনে হয় লোভ সামলাতে পারেনি।
280
খদ্দের :- এই সব রান্না কি খাওয়া যায়? ওয়ক থু: !! যাও তোমার ম্যানেজারকে ডেকে নিয়ে আস।
ওয়েটার :- ইয়ে স্যার মানে-------উনি তো পাশের হোটেলে খেতে গেছেন।
General Joke 261-270
261
বাড়িওয়ালা:- টুলেট সাইনবোর্ড এ লিখে দিলেন যে, ছেলেমেয়ে নেই এমন পরিবারকে ঘড় ভাড়া দেওয়া হবে।
ছোট্র ছেলে সাকিব:- এই যে আঙ্কেল, আমি আপনার ঘড় ভাড়া নিতে চাই। আমার কোন ছেলেমেয়ে নাই। আমার সঙ্গে আমার বাবা মা থাকবেন।
262
ঘটক :- আপনার ছেলের জন্য খুব মিষ্টি একটা মেয়ে পেয়েছি।
অভিভাবক :- তাহলে তো ওই মেয়েতে আমাদের হবে না।
ঘটক :- কেন হবে না ?
অভিভাবক :- আমাদের ছেলের ডায়াবেটিস আছে তো তাই........
263
রোগী :- ডাক্তার সাব আমার পেটে ব্যাথা।
ডাক্তার :- তা আপনার পায়খানা কেমন ?
রোগী :- গরিব মানুষের পায়খানা যেমন হয় ডাক্তার সাব - এই ধরুন বাঁশের খুঁটি চাটাইয়ের বেড়া আর সামনে একখানা ছালা টাঙানো।
264
গাছের নিচে দুজন লোক দাড়িয়ে ছিল। তাদের একজন হিন্দু অন্যজন মুসলমান। হটাৎ সেই গাছের উপর দুটি পাখি কিচর মিচির শুরু করলো। তখন হিন্দু লোকটি মুসলমান লোকটিকে জিজ্ঞাসা করলো বলতো পাখিগুলো কি বলছে ? মুসলমান লোকটি বললো ”আল্লাহ্, রাসুল, খোদা”। হিন্দু লোকটি বললো ”রাম, কৃষ্ণ, রাধা”। মাছ বিক্রেতা যেতে যেতে বললো ”ইলিশ, রুই, ভেদা”। পান বিক্রেতা বললো ”পান, সুপারি, সাদা ”। রসুন বিক্রেতা কড়া গলায় বললো ”রসুন, মরিচ, আদা”। বুদ্ধিমান লোকটি বললো, ”আপনারা সবাই গাধা”।
265
এক মাতাল ব্রিজের উপর দিয়ে যাবার সময় নিচে পানিতে চাঁদের প্রতিবিম্ব দেখে থমকে দঁড়ায়-
মাতাল :- এই যে ভাই, নিচে ওটা কি?
পথচারী :- ক্যান চাঁদ।
মাতাল :- কি ?------------ আমি এতো উপড়ে কি করে উঠলাম ????
266
এক বদ্রলোক তাঁর বন্ধুর চা বৎসর বয়সী ছেলেকে জিজ্ঞাস করছেন---
বাবা তুমি কি পড়?
ছেলে :- হাফপ্যান্ট পড়ি।
ভদ্রলোক :- না, মানে কোথায় পড়?
ছেলে :- কেন আঙ্কেল , নাভির একটু নিচে।
267
গৃহশিক্ষক ছাত্রীর প্রেমে পড়ে কৌশলে বললেন br /> গৃহশিক্ষক :- আচ্ছা তুমি ভয়েচ করতে পারবে?
ছাত্রী :- জ্বী স্যার।
গৃহশিক্ষক :- আই লাভ ইউ (I love you) কে Active থেকে Passive Voice এ রূপান্তর কর।
ছাত্রী :- খুব সোজা স্যার .... I hate you----------
268
১ম বন্ধু :- তোকে গাড়ী থেকে নামিয়ে সর্বস্ব লুট করে ডাতরা পালিয়ে গেল অথচ তুই কিনা চেঁচিয়ে লোকও জড়ো করতে পারিসনি?
২য় বন্ধু :- কোন উপায় ছিলনা বন্ধু। ওরা আমার টাকা পয়সা সহ গায়ের জামা কাপড় স-অব খুলে নিয়েছিল আর পাশেই ছিল লেডিস হোস্টল। বুঝতেই পারছিস
269
(৮) ছাত্র :- জুন আই কাম ইন স্যার।
শিক্ষক :- এই নতুন ইংরেজী কবে আমদানী করলে?
ছাত্র :- গত মাসে আপনিইতে ক্লাশে ঢোকার সময় বলেছিলেন।
শিক্ষক :- আমি তো বলেছিলাম "মে আই কাম ইন"।
ছাত্র :- কিন্তু স্যার মে মাস তো শেষ এখন জুন মাস চলছে।
270
ডাক্তার :- যে প্রেসক্রিপশনটা লিখে দিয়েছিলাম তা ঠিকমতো ফলো করছেন তো ?
রোগী :- ওই প্রেসক্রিপশনটা ফলো করলে নির্ঘাত মারা যেতাম ।
ডাক্তার :- মানে ?
রোগী :- ঔ প্রেসক্রিপশনটা ছাদ থেকে পড়ে গিয়েছিল যে..............
বাড়িওয়ালা:- টুলেট সাইনবোর্ড এ লিখে দিলেন যে, ছেলেমেয়ে নেই এমন পরিবারকে ঘড় ভাড়া দেওয়া হবে।
ছোট্র ছেলে সাকিব:- এই যে আঙ্কেল, আমি আপনার ঘড় ভাড়া নিতে চাই। আমার কোন ছেলেমেয়ে নাই। আমার সঙ্গে আমার বাবা মা থাকবেন।
262
ঘটক :- আপনার ছেলের জন্য খুব মিষ্টি একটা মেয়ে পেয়েছি।
অভিভাবক :- তাহলে তো ওই মেয়েতে আমাদের হবে না।
ঘটক :- কেন হবে না ?
অভিভাবক :- আমাদের ছেলের ডায়াবেটিস আছে তো তাই........
263
রোগী :- ডাক্তার সাব আমার পেটে ব্যাথা।
ডাক্তার :- তা আপনার পায়খানা কেমন ?
রোগী :- গরিব মানুষের পায়খানা যেমন হয় ডাক্তার সাব - এই ধরুন বাঁশের খুঁটি চাটাইয়ের বেড়া আর সামনে একখানা ছালা টাঙানো।
264
গাছের নিচে দুজন লোক দাড়িয়ে ছিল। তাদের একজন হিন্দু অন্যজন মুসলমান। হটাৎ সেই গাছের উপর দুটি পাখি কিচর মিচির শুরু করলো। তখন হিন্দু লোকটি মুসলমান লোকটিকে জিজ্ঞাসা করলো বলতো পাখিগুলো কি বলছে ? মুসলমান লোকটি বললো ”আল্লাহ্, রাসুল, খোদা”। হিন্দু লোকটি বললো ”রাম, কৃষ্ণ, রাধা”। মাছ বিক্রেতা যেতে যেতে বললো ”ইলিশ, রুই, ভেদা”। পান বিক্রেতা বললো ”পান, সুপারি, সাদা ”। রসুন বিক্রেতা কড়া গলায় বললো ”রসুন, মরিচ, আদা”। বুদ্ধিমান লোকটি বললো, ”আপনারা সবাই গাধা”।
265
এক মাতাল ব্রিজের উপর দিয়ে যাবার সময় নিচে পানিতে চাঁদের প্রতিবিম্ব দেখে থমকে দঁড়ায়-
মাতাল :- এই যে ভাই, নিচে ওটা কি?
পথচারী :- ক্যান চাঁদ।
মাতাল :- কি ?------------ আমি এতো উপড়ে কি করে উঠলাম ????
266
এক বদ্রলোক তাঁর বন্ধুর চা বৎসর বয়সী ছেলেকে জিজ্ঞাস করছেন---
বাবা তুমি কি পড়?
ছেলে :- হাফপ্যান্ট পড়ি।
ভদ্রলোক :- না, মানে কোথায় পড়?
ছেলে :- কেন আঙ্কেল , নাভির একটু নিচে।
267
গৃহশিক্ষক ছাত্রীর প্রেমে পড়ে কৌশলে বললেন br /> গৃহশিক্ষক :- আচ্ছা তুমি ভয়েচ করতে পারবে?
ছাত্রী :- জ্বী স্যার।
গৃহশিক্ষক :- আই লাভ ইউ (I love you) কে Active থেকে Passive Voice এ রূপান্তর কর।
ছাত্রী :- খুব সোজা স্যার .... I hate you----------
268
১ম বন্ধু :- তোকে গাড়ী থেকে নামিয়ে সর্বস্ব লুট করে ডাতরা পালিয়ে গেল অথচ তুই কিনা চেঁচিয়ে লোকও জড়ো করতে পারিসনি?
২য় বন্ধু :- কোন উপায় ছিলনা বন্ধু। ওরা আমার টাকা পয়সা সহ গায়ের জামা কাপড় স-অব খুলে নিয়েছিল আর পাশেই ছিল লেডিস হোস্টল। বুঝতেই পারছিস
269
(৮) ছাত্র :- জুন আই কাম ইন স্যার।
শিক্ষক :- এই নতুন ইংরেজী কবে আমদানী করলে?
ছাত্র :- গত মাসে আপনিইতে ক্লাশে ঢোকার সময় বলেছিলেন।
শিক্ষক :- আমি তো বলেছিলাম "মে আই কাম ইন"।
ছাত্র :- কিন্তু স্যার মে মাস তো শেষ এখন জুন মাস চলছে।
270
ডাক্তার :- যে প্রেসক্রিপশনটা লিখে দিয়েছিলাম তা ঠিকমতো ফলো করছেন তো ?
রোগী :- ওই প্রেসক্রিপশনটা ফলো করলে নির্ঘাত মারা যেতাম ।
ডাক্তার :- মানে ?
রোগী :- ঔ প্রেসক্রিপশনটা ছাদ থেকে পড়ে গিয়েছিল যে..............
General Joke 251-260
251
(১) ডাক্তার
একদিন পাগলা গারদের এক ডাক্তার তিন পাগলের উন্নতি দেখার জন্য পরীক্ষা নিচ্ছিলেন। পরীক্ষায় পাস করতে পারলে মুক্তি, আর না করলে আরো দুই বছরের জন্য আটকানো হবে। ডাক্তার তিনজনকে সাথে নিয়ে একটা পানিশূন্য সুইমিং পুলের সামনে গিয়ে ঝাঁপ দিতে বললেন। প্রথম পাগল সাথে সাথেই ঝাঁপ দিয়ে পা ভেঙ্গে ফেলল। দ্বিতীয় পাগলটিও ডাক্তারের কথা মতো ঝাঁপ দিয়ে হাত ভেঙ্গে ফেলল। কিন্তু তৃতীয় পাগলটি কোনোমতেই ঝাঁপ দিতে রাজি হলো না। ডাক্তার আনন্দে চিৎকার করে উঠে বললেন, আরে, তুমি তো পুরোপুরি সুস্থ। তোমাকে মুক্ত করে দেব আজই। আচ্ছা বলো তো তুমি কেন ঝাঁপ দিলে না?
জবাবে সে বললো, ‘আমি তো সাঁতার জানি না’।
252
(২) ছাত্র
স্যার ক্লাশে সবাইকে ক্রিকেট ম্যাচ নিয়ে রচনা লিখতে দিয়েছেন। সবাই মন দিয়ে লিখে চলছে। ৩-৪ মিনিট পরেই স্যার হঠাৎ দেখেন রন্টি জানালা দিয়ে উদাস নয়নে বাইরের মাঠের দিকে তাকিয়ে আছেন।
স্যার রন্টিকে ঝাড়ি দিয়ে জানতে চাইলেন, ‘এই তুমি লিখছো না কেন?’
রন্টি: স্যার আমার লেখা হয়ে গেছে!
স্যার: মানে? কই তোমার খাতা দেখি?
রন্টি স্যারকে খাতা এগিয়ে দিলেন, স্যার দেখলেন খাতায় লেখা রয়েছে ‘বৃষ্টির কারনে ম্যাচ পরিত্যাক্ত ঘোষনা করা হলো।’
253
(৩) শুধু একটা ভুল
বাবা: খোকা, পরীক্ষা কেমন দিলি?
ছেলে: শুধু একটা উত্তর ভুল হয়েছে।
বাবা: বাহ্! বাকিগুলো সঠিক হয়েছে?
ছেলে: না, বাকি গুলোতো লিখতেই পারিনি।
254
(৪)শ্রদ্ধা
শিক্ষকঃ বলো তো জহির, শিক্ষকদের স্থান কোথায়?
জহিরঃ কেনো স্যার, আমার পেছনে।
শিক্ষক (রেগে গিয়েঃ শিক্ষকদের শ্রদ্ধা করতে শেখোনি। তোমার কিছু হবে না!
জহিরঃ কেনো স্যার, আমার বাবা তো প্রায়ই বলেন, তোর পেছনে অতো মাস্টার লাগালাম, তবু তুই পাশ করতে পারলি না?
255
(৫) গরু
স্যার ছাত্রকে প্রশ্ন করছে।
স্যারঃ মিঠু, বলতো গরু আমাদের কি দেয়?
মিঠুঃ গরু? গরু আমাদের গুঁতো দেয় স্যার!!
256
(৬) ইচ্ছাপূরণ
প্রথম বন্ধুঃ আমার জীবনে একটা ইচ্ছাও পূরণ হল না। তোর কোন ইচ্ছা পূরণ হয়েছে?
দ্বিতীয় বন্ধুঃ হ্যা হয়েছে, ছোটবেলায় স্যারের হাতে চুল টানা খেতে খেতে ভাবতাম চুলগুলো না থাকলেই বুঝি ভালো হত। এখন দেখ, মাথায় একটাও চুল নেই।
257
(৭)বুদ্ধিমান ছাত্র
একদিন ক্লাসে শিক্ষক তার সোনার আংটিটা একটা গ্লাসের পানিতে ডুবিয়ে ছাত্রকে প্রশ্ন করলেন।
শিক্ষকঃ বল তো, এই আংটিটাতে মরিচা ধরবে কি না?
ছাত্রঃ ধরবে না স্যার।
শিক্ষকঃ গুড, ভেরি গুড। আচ্ছা বলতো, কেন ধরবে না?
ছাত্রঃ স্যার, আপনি জ্ঞানী লোক। যদি পানিতে রাখলে মরিচা ধরতো, আপনি কখনই আপনার সোনার আংটি পানিতে রাখতেন না।
258
(৮)গানভক্ত
প্রথম বন্ধুঃ জানিস, আমাদের বাসার সবাই বাথরুমে গান গায়!
দ্বিতীয় বন্ধুঃ স-বা-ই ?
প্রথম বন্ধুঃ সবাই, চাকর-বাকর পর্যন্ত।
দ্বিতীয় বন্ধুঃ তোরা তাহলে সবাই খুব গানের ভক্ত!
প্রথম বন্ধুঃ দূর, তা নয়, আসলে আমাদের বাথরুমের ছিটকিনিটা নষ্ট তো, তাই।
259
(৯) লেখাপড়া
গৃহশিক্ষকঃআমার সঙ্গে সঙ্গে বল, লেখাপড়া করে যে গাড়ি-ঘোড়া চড়ে সে।
ছাত্রঃ স্যার, এই কথাটা ঠিক না।
শিক্ষকঃ কেনো?
ছাত্রঃ কারন, আপনি তো অনেক লেখাপড়া করেছেন! তাহলে আপনি রোজ পায়ে হেঁটে আমাকে পড়াতে আসেন কেন?
260
(১০) ডাক্তার ও রোগী
ডাক্তার রোগীকে ব্যবস্থাপত্র দিয়ে বললেন-
ডাক্তারঃ আপনার খাবার সবসময় ঢাকা রাখবেন।
রোগীঃ ঢাকা তো অনেক দূর। কুমিল ায় রাখলে চলবে না?
(১) ডাক্তার
একদিন পাগলা গারদের এক ডাক্তার তিন পাগলের উন্নতি দেখার জন্য পরীক্ষা নিচ্ছিলেন। পরীক্ষায় পাস করতে পারলে মুক্তি, আর না করলে আরো দুই বছরের জন্য আটকানো হবে। ডাক্তার তিনজনকে সাথে নিয়ে একটা পানিশূন্য সুইমিং পুলের সামনে গিয়ে ঝাঁপ দিতে বললেন। প্রথম পাগল সাথে সাথেই ঝাঁপ দিয়ে পা ভেঙ্গে ফেলল। দ্বিতীয় পাগলটিও ডাক্তারের কথা মতো ঝাঁপ দিয়ে হাত ভেঙ্গে ফেলল। কিন্তু তৃতীয় পাগলটি কোনোমতেই ঝাঁপ দিতে রাজি হলো না। ডাক্তার আনন্দে চিৎকার করে উঠে বললেন, আরে, তুমি তো পুরোপুরি সুস্থ। তোমাকে মুক্ত করে দেব আজই। আচ্ছা বলো তো তুমি কেন ঝাঁপ দিলে না?
জবাবে সে বললো, ‘আমি তো সাঁতার জানি না’।
252
(২) ছাত্র
স্যার ক্লাশে সবাইকে ক্রিকেট ম্যাচ নিয়ে রচনা লিখতে দিয়েছেন। সবাই মন দিয়ে লিখে চলছে। ৩-৪ মিনিট পরেই স্যার হঠাৎ দেখেন রন্টি জানালা দিয়ে উদাস নয়নে বাইরের মাঠের দিকে তাকিয়ে আছেন।
স্যার রন্টিকে ঝাড়ি দিয়ে জানতে চাইলেন, ‘এই তুমি লিখছো না কেন?’
রন্টি: স্যার আমার লেখা হয়ে গেছে!
স্যার: মানে? কই তোমার খাতা দেখি?
রন্টি স্যারকে খাতা এগিয়ে দিলেন, স্যার দেখলেন খাতায় লেখা রয়েছে ‘বৃষ্টির কারনে ম্যাচ পরিত্যাক্ত ঘোষনা করা হলো।’
253
(৩) শুধু একটা ভুল
বাবা: খোকা, পরীক্ষা কেমন দিলি?
ছেলে: শুধু একটা উত্তর ভুল হয়েছে।
বাবা: বাহ্! বাকিগুলো সঠিক হয়েছে?
ছেলে: না, বাকি গুলোতো লিখতেই পারিনি।
254
(৪)শ্রদ্ধা
শিক্ষকঃ বলো তো জহির, শিক্ষকদের স্থান কোথায়?
জহিরঃ কেনো স্যার, আমার পেছনে।
শিক্ষক (রেগে গিয়েঃ শিক্ষকদের শ্রদ্ধা করতে শেখোনি। তোমার কিছু হবে না!
জহিরঃ কেনো স্যার, আমার বাবা তো প্রায়ই বলেন, তোর পেছনে অতো মাস্টার লাগালাম, তবু তুই পাশ করতে পারলি না?
255
(৫) গরু
স্যার ছাত্রকে প্রশ্ন করছে।
স্যারঃ মিঠু, বলতো গরু আমাদের কি দেয়?
মিঠুঃ গরু? গরু আমাদের গুঁতো দেয় স্যার!!
256
(৬) ইচ্ছাপূরণ
প্রথম বন্ধুঃ আমার জীবনে একটা ইচ্ছাও পূরণ হল না। তোর কোন ইচ্ছা পূরণ হয়েছে?
দ্বিতীয় বন্ধুঃ হ্যা হয়েছে, ছোটবেলায় স্যারের হাতে চুল টানা খেতে খেতে ভাবতাম চুলগুলো না থাকলেই বুঝি ভালো হত। এখন দেখ, মাথায় একটাও চুল নেই।
257
(৭)বুদ্ধিমান ছাত্র
একদিন ক্লাসে শিক্ষক তার সোনার আংটিটা একটা গ্লাসের পানিতে ডুবিয়ে ছাত্রকে প্রশ্ন করলেন।
শিক্ষকঃ বল তো, এই আংটিটাতে মরিচা ধরবে কি না?
ছাত্রঃ ধরবে না স্যার।
শিক্ষকঃ গুড, ভেরি গুড। আচ্ছা বলতো, কেন ধরবে না?
ছাত্রঃ স্যার, আপনি জ্ঞানী লোক। যদি পানিতে রাখলে মরিচা ধরতো, আপনি কখনই আপনার সোনার আংটি পানিতে রাখতেন না।
258
(৮)গানভক্ত
প্রথম বন্ধুঃ জানিস, আমাদের বাসার সবাই বাথরুমে গান গায়!
দ্বিতীয় বন্ধুঃ স-বা-ই ?
প্রথম বন্ধুঃ সবাই, চাকর-বাকর পর্যন্ত।
দ্বিতীয় বন্ধুঃ তোরা তাহলে সবাই খুব গানের ভক্ত!
প্রথম বন্ধুঃ দূর, তা নয়, আসলে আমাদের বাথরুমের ছিটকিনিটা নষ্ট তো, তাই।
259
(৯) লেখাপড়া
গৃহশিক্ষকঃআমার সঙ্গে সঙ্গে বল, লেখাপড়া করে যে গাড়ি-ঘোড়া চড়ে সে।
ছাত্রঃ স্যার, এই কথাটা ঠিক না।
শিক্ষকঃ কেনো?
ছাত্রঃ কারন, আপনি তো অনেক লেখাপড়া করেছেন! তাহলে আপনি রোজ পায়ে হেঁটে আমাকে পড়াতে আসেন কেন?
260
(১০) ডাক্তার ও রোগী
ডাক্তার রোগীকে ব্যবস্থাপত্র দিয়ে বললেন-
ডাক্তারঃ আপনার খাবার সবসময় ঢাকা রাখবেন।
রোগীঃ ঢাকা তো অনেক দূর। কুমিল ায় রাখলে চলবে না?
শুক্রবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১০
General Joke 241-250
241
চারটি ইনসিওরেন্স কোম্পানির মধ্যে তুমুল প্রতিযোগিতা চলছে। প্রথমটা তাদের স্লোগান ঠিক করলো - "Coverage from the cradle to the grave."
দ্বিতীয়টি ঠিক এক কাঠি এগিয়ে বলল - "Coverage from the womb to the tomb."
তৃতীয়টি আরেক কাঠি সরেস, বলল - “Coverage from the sperm to the worm."
চতুর্থ কোম্পানিটি অনেক ভাবলো। ভেবে ভেবে কিছু না পেয়ে এক সময় ক্ষান্ত দিতে চাইলো। কিন্তু শেষ মুহুর্তে তারা একটা স্লোগান পেয়ে গেল - "Coverage from the erection to the resurrection."
242
ক্রিশ্চান নানেরা মৃত্যুর পরে স্বর্গে চলে যায়। তবে স্বর্গে প্রবেশের আগে তাদের জীবনের ছোট খাটো পাপগুলো ধুয়ে মুছে ফেলতে একটা বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। তেমনি এক অনুষ্ঠান পরিচালনা করতে সেইন্ট পিটার দাঁড়িয়ে আছেন স্বর্গের দ্বারে, পাশে এক বড় গামলা ভর্তি পবিত্র পানি নিয়ে। তার সামনে বেশ কিছু সংখ্যক নান সার বেধে দাঁড়িয়ে আছে। সেইন্ট পিটার মিহি গলায় তাদের সম্বোধন করে বললেন - তা, ভদ্রমহিলা সকল এবার আমাকে তোমরা বল যে, তোমাদের মধ্যে কে কে পুরুষদের এক বিশেষ অঙ্গের সংস্পর্শ পেয়েছিলে?
লাইনে সবার আগে যে নান দাঁড়ানো সে লজ্জিত স্বরে বলল - আমি একবার, কেবল একবার ওটা আমার হাতের দু’আঙুল দিয়ে স্পর্শ করেছিলাম।
সেইন্ট পিটার হেসে বললেন - ঠিক আছে, কোন সমস্যা নেই। তুমি তোমার আঙুল দু'টো এই পবিত্র পানিতে চুবিয়ে স্বর্গে প্রবেশ কর।
লাইনে দাঁড়ানো দ্বিতীয় নান বলল - আমি কেবল একবার আমার এ হাত দিয়ে ওটাকে মেসেজ করেছিলাম। তাও অল্প একটু সময়ের জন্য।
পিটার এবারো হাসলেন - কোই বাত নেহি। তোমার হাতটা পবিত্র পানিতে চুবিয়ে স্বর্গে প্রবেশ কর।
হঠাৎ লাইনে একটা হুলস্থুল লেগে গেল। একজন নান যে কিনা লাইনের অনেক পেছনে দাঁড়িয়ে ছিল সে হঠাৎ লাইন ভেঙে সামনে এগিয়ে আসতে চাইলো। আর অন্যান্য নানরা তাকে বাধা দিতে গেলে শুরু হয়ে গেল বচসা। পিটার ধমকে উঠলেন - এই কি হচ্ছে ওখানে?
লাইন ভাঙা নান বলে উঠলো - দেখুন সেইন্ট পিটার, আমাকে যদি ঐ পবিত্র পানি দিয়ে গার্গল করতেই হয়, তবে তা আমি সিস্টার মেরি তার নিতম্ব চুবানোর আগেই করতে চাই।
243
আফ্রিকার ছোট্ট এক দেশের রাজা গেছেন অ্যামেরিকায়। সেখানে একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানে তার অনেক টাকা লগ্লী করার কথা। এমন ধনকুবের রাজার মনরঞ্জনের জন্য সে কম্পানির তরফ থেকে একজন সুন্দরী সেক্রেটারি নিয়োগ দেয়া হলো। যার কাজ রাজাকে অ্যামেরিকার বিশেষ দর্শনিয় স্থানগুলো ঘুরিয়ে দেখানো।
তো, প্রথম দিনেই সে সুন্দরীকে দেখে রাজা তার প্রেমে পড়ে গেলেন। এবং তার কালো মুখে গদগদ হাসি ফুটিয়ে মেয়েটিকে বিয়ের প্রস্তাব দিলেন। মেয়েটি তো পড়লো মহা বিপদে। কোম্পানি থেকে তাকে বলা হয়েছে রাজা যাতে কিছুতেই বিগড়ে না যান সেদিকে নজর রাখতে। তাই সে প্রথমে ব্যাপারটা হাসি মুখে এড়িয়ে যেতে চাইলো। কিন্তু রাজা নাছোড় বান্দা। তিনি যে কোন মুল্যে মেয়েটিকে বিয়ে করতে চান।
মেয়েটি তখন একটা বুদ্ধি আঁটলো। সে রাজাকে বলল - ’দেখুন রাজা, আমার মতো সুন্দরী তো আর আপনি যেখানে সেখানে পাবেন না। তাই আমাকে বিয়ে করতে হলে আমার তিনটা ইচ্ছা আপনাকে পূরণ করতে হবে।’ রাজা জানালেন তিনি মেয়েটির যেকোন ইচ্ছা পূরণ করতে প্রস্তুত।
মেয়েটি তখন বলল - আমার প্রথম শর্ত আমার নামে সুইস ব্যাঙ্কে ১ বিলিয়ন ডলার ডিপোজিট করতে হবে।
শুনে রাজা মৃদু হাসলেন। তারপর নিজের মোবাইলটা নিয়ে কার সাথে কথা বললেন আফ্রিকান ভাষায় অনেক ক্ষণ। তারপর ফোন রেখে হেসে বললেন - ডিপোজিট হয়ে গেছে।
মেয়েটি একটু থমকে গেলেও দমলো না । বলল - ঠিক আছে, এবার আমার দ্বিতীয় শর্ত হচ্ছে, প্রশান্ত মহাসাগরে আমার নামে একটা গোটা দ্বীপ কিনতে হবে। এবং সেই দ্বীপে এক বিশাল প্রাসাদ বানিয়ে দিতে হবে। আর সেখানে যাতায়াতের জন্য হেলিকপ্টার, ইয়ট থাকতে হবে।
এ শর্ত শুনেও রাজার হাসি ম্লান হলো না। তিনি আবার তার মোবাইল দিয়ে কাকে ফোন করলেন। অনেক ক্ষণ আফ্রিকান ভাষায় কথা বললেন। তারপর ফোন রেখে বললেন - তোমার এ শর্তও মানা হলো। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই তোমার দ্বীপ এবং প্রাসাদ আর অন্যান্য সব তুমি পেয়ে যাবে।
মেয়েটি এবার সত্যি দমে গেল। এত কঠিন শর্তেও রাজা টলছে না। সে অনেক ভেবে তার তৃতীয় শর্তটা বলল - শুনুন রাজা, আমি সেক্স ভিষণ উপভোগ করি। তাই আমি যাকে বিয়ে করবো তার পুরুষাঙ্গ অবশ্যই ১২ ইঞ্চি লম্বা হতে হবে। নইলে আমি বিয়েতে কিছুতেই মত দেব না।
এবার রাজার মুখের হাসি মিলিয়ে গেল। গোমরা মুখে অনেক ক্ষণ কি ভাবলেন তিনি। চোখ থেকে তার দু'ফোঁটা অশ্রুও ঝরে পড়লো। তারপর তিনি ফোঁপাতে ফোঁপাতে বললেন - ঠিক আছে, আমি তোমার এ শর্তও মেনে নিলাম। আমি বাড়তি তিন ইঞ্চি কেটে ফেলবো। অবশ্যই কেটে ফেলবো।
244
গ্রীনল্যান্ডে, দুই এস্কিমো খুব সকালে এক চার্চে গিয়ে দরজা ধাক্কাতে লাগলো। এক পাদ্রি এসে দরজা খুলতেই একজন এস্কিমো প্রশ্ন করলো - আচ্ছা ফাদার, আপনাদের এখানে কি কোন বেঁটে নান কাজ করে যে কিনা তিন ফুটের মতো লম্বা?
ফাদার এদিক ওদিক মাথা নেড়ে বললেন - না হে, এরকম কোন নান এখানে কাজ করেন না।
এস্কিমোটা এবার একটু মলিন হয়ে জিজ্ঞেস করলো - আচ্ছা ফাদার, তবে কি এই এলাকার অন্য কোন চার্চে কোন বেঁটে নান কাজ করে?
ফাদার আবারো মাথা নাড়লেন - না এরকম কোন নান এ তল্লাটের কোথাও কাজ করে না।
অন্য এস্কিমোটা এবার হো হো করে হেসে উঠে মাটিতে গড়াগড়ি খেতে লাগলো। আর বলল - বলেছিলাম না ? তুই কোন নান না, রাতের আঁধারে একটা বড় পেঙ্গুইনের সাথে সেক্স করেছিস! হো হো হো হো!!!
245
জনৈক উত্তেজিত ব্যক্তির ফায়ার সার্ভিসে কথোপকথনঃ
-'ভাই, আমার বাড়িতে আগুন লেগেছে; তাড়াতাড়ি আসুন।'
-'আপনি থাকেন কোথায়?'
-'মাথার ঠিক নাই ভাই, সঠিক ঠিকানা মনে করতে পারছি না'
-'তো আমরা আসব কী করে?'
-'আহাম্মক কোথাকার! বড় লাল গাড়ীটাতে আসবেন আবার কী?';D
246
আমি বাঙালী, আমি বাংলাদেশী, আমি দক্ষিণ এশীয়.... কিন্তু সবার উপরে আমি একজন মানুষ... এটিই আমার পরিচয়।
আমি মুক্ত জীবনে বিশ্বাসী তাই আমি লিনাক্স ব্যবহার করি
246
এঞ্জিনিয়ারিং এ সদ্য ভর্তি হওয়া তিন ছাত্রের তর্কের বিষয়বিস্তু ‘মানবদেহ কে নকশা করতে পারে?’
প্রথমজন বলল, ‘বোধহয় মেকানিক্যাল এঞ্জিনিয়রের কাজ। লিভার, পিভট প্রভ্বতি সবকিছুই তো আছে মানব দেহে। এটা মেকানিক্যাল না হয়ে যায় না’
দ্বিতীয়জনের মতামত, ‘না, এটা ছিল ইলেকট্রিক্যাল এঞ্জিনিয়র। ব্রেইনে স্নায়ুগুলোর ওয়্যারিংটা দেখ। কি ভীষণ জটিল কারবার! ইলেকট্রিক্যাল ছাড়া আর কার সাধ্য??’
ত্বতীয়জন মুচকি হেসে, ‘না, হলো না। সিভিল এঞ্জিনিয়র হবে। এরা ছাড়া আর কে বিনোদনের জায়গা দিয়ে ময়লা পানির নালা টানবে!’:P:lol:
247
একদিন সকালে রাজা গোপাল ভাঁড়কে বললেন,
‘গোপাল কাল রাতে একটা মজার স্বপ্ন দেখেছি। স্বপ্নে দেখি আমরা দুইজন একসাথে একটা অচেনা পথ দিয়ে হাটছি। হাটতে হাটতে দুইজনই পথের দুই পাশের দুটো গর্তে পড়ে গেলাম। আমি পড়লাম ক্ষীরভর্তি গর্তে আর তুমি পড়লে পায়খানা ভর্তি গর্তে।’
দরবার ভর্তি লোকজন গোপালের এই দুরবস্থার কথা শুনে হেসে উঠলো।
তখন গোপাল বললো,
‘কি আশ্চর্য, রাজামশাই, আমিও তো একই স্বপ্ন দেখেছি।’
রাজা তো শুনে আরো খুশী।
গোপাল বললো, ‘স্বপ্নের পরের অংশ তো বললেন না।’
রাজা বললেন, ‘পরের অংশ তুমিই বলো।’ অসলে রাজা আর বানাতে পারছিলেন না।
গোপাল বললো, ‘গর্তে পড়ার পর আমাদের দুইজনের অবস্থাই তো খারাপ। এভাবে রাজধানীতে ফিরবো কি করে। শেষে ঠিক হলো, আমি আপনার শরীর চেটে পরিস্কার করবো এবং আপনি আমার শরীর চেটে পরিস্কার করবেন। এভাবে সাফ-সুতেরো হয়ে আমরা রাজধানীতে ফিরলাম।’
248
পথচারীঃ এই যে,
তুমি যে ভিক্ষা চাইছো,
তা কিভাবে বুঝবো যে তুমি চোখে দেখো না ?
ভিক্ষুকঃ ঐ যে দূরে একটা গরু দেখতাছেন না?
পথচারীঃ হ্যাঁ দেখা যাচ্ছে।
ভিক্ষুকঃ ওইটা আমি দেখতাছি না।
249
জাহাজটি তখন মহাসাগরে। গভীর সাগরে হঠাৎ জোরে শোরে ঝড় উঠল। জাহাজের অবস্থা খারাপ। ডুবে যাবার মতো অবস্থা।
ক্যাপ্টেন সাহেব সব যাত্রীকে ডেকে বললেন, জাহাজের ওজন অনেক বেশী হবার কারণে ডুবে যাচ্ছে। তাই আপনাদের জিনিসপত্র গুলো যার যার কাঁধে তুলে রাখুন। জাহাজ এতো বেশী ওজন বইতে পারবে না। দেরী করবেন না যেন।
250
জেলার ফাঁসীর আসামীকে বললেন: তোমার শেষ ইচ্ছে কি বল?
আমার স্ত্রীর হাতের রান্না খাওয়াতে পারবেন?
: তাহলে মরার আগে তুমি শান্তি পাবে?
: জ্বি না স্যার। ওর হাতের রান্না এমন জঘন্য যে তা খেলে আপনাকে আর কষ্ট করে ফাঁসির দড়ি পরাতে হবে না।
চারটি ইনসিওরেন্স কোম্পানির মধ্যে তুমুল প্রতিযোগিতা চলছে। প্রথমটা তাদের স্লোগান ঠিক করলো - "Coverage from the cradle to the grave."
দ্বিতীয়টি ঠিক এক কাঠি এগিয়ে বলল - "Coverage from the womb to the tomb."
তৃতীয়টি আরেক কাঠি সরেস, বলল - “Coverage from the sperm to the worm."
চতুর্থ কোম্পানিটি অনেক ভাবলো। ভেবে ভেবে কিছু না পেয়ে এক সময় ক্ষান্ত দিতে চাইলো। কিন্তু শেষ মুহুর্তে তারা একটা স্লোগান পেয়ে গেল - "Coverage from the erection to the resurrection."
242
ক্রিশ্চান নানেরা মৃত্যুর পরে স্বর্গে চলে যায়। তবে স্বর্গে প্রবেশের আগে তাদের জীবনের ছোট খাটো পাপগুলো ধুয়ে মুছে ফেলতে একটা বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। তেমনি এক অনুষ্ঠান পরিচালনা করতে সেইন্ট পিটার দাঁড়িয়ে আছেন স্বর্গের দ্বারে, পাশে এক বড় গামলা ভর্তি পবিত্র পানি নিয়ে। তার সামনে বেশ কিছু সংখ্যক নান সার বেধে দাঁড়িয়ে আছে। সেইন্ট পিটার মিহি গলায় তাদের সম্বোধন করে বললেন - তা, ভদ্রমহিলা সকল এবার আমাকে তোমরা বল যে, তোমাদের মধ্যে কে কে পুরুষদের এক বিশেষ অঙ্গের সংস্পর্শ পেয়েছিলে?
লাইনে সবার আগে যে নান দাঁড়ানো সে লজ্জিত স্বরে বলল - আমি একবার, কেবল একবার ওটা আমার হাতের দু’আঙুল দিয়ে স্পর্শ করেছিলাম।
সেইন্ট পিটার হেসে বললেন - ঠিক আছে, কোন সমস্যা নেই। তুমি তোমার আঙুল দু'টো এই পবিত্র পানিতে চুবিয়ে স্বর্গে প্রবেশ কর।
লাইনে দাঁড়ানো দ্বিতীয় নান বলল - আমি কেবল একবার আমার এ হাত দিয়ে ওটাকে মেসেজ করেছিলাম। তাও অল্প একটু সময়ের জন্য।
পিটার এবারো হাসলেন - কোই বাত নেহি। তোমার হাতটা পবিত্র পানিতে চুবিয়ে স্বর্গে প্রবেশ কর।
হঠাৎ লাইনে একটা হুলস্থুল লেগে গেল। একজন নান যে কিনা লাইনের অনেক পেছনে দাঁড়িয়ে ছিল সে হঠাৎ লাইন ভেঙে সামনে এগিয়ে আসতে চাইলো। আর অন্যান্য নানরা তাকে বাধা দিতে গেলে শুরু হয়ে গেল বচসা। পিটার ধমকে উঠলেন - এই কি হচ্ছে ওখানে?
লাইন ভাঙা নান বলে উঠলো - দেখুন সেইন্ট পিটার, আমাকে যদি ঐ পবিত্র পানি দিয়ে গার্গল করতেই হয়, তবে তা আমি সিস্টার মেরি তার নিতম্ব চুবানোর আগেই করতে চাই।
243
আফ্রিকার ছোট্ট এক দেশের রাজা গেছেন অ্যামেরিকায়। সেখানে একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানে তার অনেক টাকা লগ্লী করার কথা। এমন ধনকুবের রাজার মনরঞ্জনের জন্য সে কম্পানির তরফ থেকে একজন সুন্দরী সেক্রেটারি নিয়োগ দেয়া হলো। যার কাজ রাজাকে অ্যামেরিকার বিশেষ দর্শনিয় স্থানগুলো ঘুরিয়ে দেখানো।
তো, প্রথম দিনেই সে সুন্দরীকে দেখে রাজা তার প্রেমে পড়ে গেলেন। এবং তার কালো মুখে গদগদ হাসি ফুটিয়ে মেয়েটিকে বিয়ের প্রস্তাব দিলেন। মেয়েটি তো পড়লো মহা বিপদে। কোম্পানি থেকে তাকে বলা হয়েছে রাজা যাতে কিছুতেই বিগড়ে না যান সেদিকে নজর রাখতে। তাই সে প্রথমে ব্যাপারটা হাসি মুখে এড়িয়ে যেতে চাইলো। কিন্তু রাজা নাছোড় বান্দা। তিনি যে কোন মুল্যে মেয়েটিকে বিয়ে করতে চান।
মেয়েটি তখন একটা বুদ্ধি আঁটলো। সে রাজাকে বলল - ’দেখুন রাজা, আমার মতো সুন্দরী তো আর আপনি যেখানে সেখানে পাবেন না। তাই আমাকে বিয়ে করতে হলে আমার তিনটা ইচ্ছা আপনাকে পূরণ করতে হবে।’ রাজা জানালেন তিনি মেয়েটির যেকোন ইচ্ছা পূরণ করতে প্রস্তুত।
মেয়েটি তখন বলল - আমার প্রথম শর্ত আমার নামে সুইস ব্যাঙ্কে ১ বিলিয়ন ডলার ডিপোজিট করতে হবে।
শুনে রাজা মৃদু হাসলেন। তারপর নিজের মোবাইলটা নিয়ে কার সাথে কথা বললেন আফ্রিকান ভাষায় অনেক ক্ষণ। তারপর ফোন রেখে হেসে বললেন - ডিপোজিট হয়ে গেছে।
মেয়েটি একটু থমকে গেলেও দমলো না । বলল - ঠিক আছে, এবার আমার দ্বিতীয় শর্ত হচ্ছে, প্রশান্ত মহাসাগরে আমার নামে একটা গোটা দ্বীপ কিনতে হবে। এবং সেই দ্বীপে এক বিশাল প্রাসাদ বানিয়ে দিতে হবে। আর সেখানে যাতায়াতের জন্য হেলিকপ্টার, ইয়ট থাকতে হবে।
এ শর্ত শুনেও রাজার হাসি ম্লান হলো না। তিনি আবার তার মোবাইল দিয়ে কাকে ফোন করলেন। অনেক ক্ষণ আফ্রিকান ভাষায় কথা বললেন। তারপর ফোন রেখে বললেন - তোমার এ শর্তও মানা হলো। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই তোমার দ্বীপ এবং প্রাসাদ আর অন্যান্য সব তুমি পেয়ে যাবে।
মেয়েটি এবার সত্যি দমে গেল। এত কঠিন শর্তেও রাজা টলছে না। সে অনেক ভেবে তার তৃতীয় শর্তটা বলল - শুনুন রাজা, আমি সেক্স ভিষণ উপভোগ করি। তাই আমি যাকে বিয়ে করবো তার পুরুষাঙ্গ অবশ্যই ১২ ইঞ্চি লম্বা হতে হবে। নইলে আমি বিয়েতে কিছুতেই মত দেব না।
এবার রাজার মুখের হাসি মিলিয়ে গেল। গোমরা মুখে অনেক ক্ষণ কি ভাবলেন তিনি। চোখ থেকে তার দু'ফোঁটা অশ্রুও ঝরে পড়লো। তারপর তিনি ফোঁপাতে ফোঁপাতে বললেন - ঠিক আছে, আমি তোমার এ শর্তও মেনে নিলাম। আমি বাড়তি তিন ইঞ্চি কেটে ফেলবো। অবশ্যই কেটে ফেলবো।
244
গ্রীনল্যান্ডে, দুই এস্কিমো খুব সকালে এক চার্চে গিয়ে দরজা ধাক্কাতে লাগলো। এক পাদ্রি এসে দরজা খুলতেই একজন এস্কিমো প্রশ্ন করলো - আচ্ছা ফাদার, আপনাদের এখানে কি কোন বেঁটে নান কাজ করে যে কিনা তিন ফুটের মতো লম্বা?
ফাদার এদিক ওদিক মাথা নেড়ে বললেন - না হে, এরকম কোন নান এখানে কাজ করেন না।
এস্কিমোটা এবার একটু মলিন হয়ে জিজ্ঞেস করলো - আচ্ছা ফাদার, তবে কি এই এলাকার অন্য কোন চার্চে কোন বেঁটে নান কাজ করে?
ফাদার আবারো মাথা নাড়লেন - না এরকম কোন নান এ তল্লাটের কোথাও কাজ করে না।
অন্য এস্কিমোটা এবার হো হো করে হেসে উঠে মাটিতে গড়াগড়ি খেতে লাগলো। আর বলল - বলেছিলাম না ? তুই কোন নান না, রাতের আঁধারে একটা বড় পেঙ্গুইনের সাথে সেক্স করেছিস! হো হো হো হো!!!
245
জনৈক উত্তেজিত ব্যক্তির ফায়ার সার্ভিসে কথোপকথনঃ
-'ভাই, আমার বাড়িতে আগুন লেগেছে; তাড়াতাড়ি আসুন।'
-'আপনি থাকেন কোথায়?'
-'মাথার ঠিক নাই ভাই, সঠিক ঠিকানা মনে করতে পারছি না'
-'তো আমরা আসব কী করে?'
-'আহাম্মক কোথাকার! বড় লাল গাড়ীটাতে আসবেন আবার কী?';D
246
আমি বাঙালী, আমি বাংলাদেশী, আমি দক্ষিণ এশীয়.... কিন্তু সবার উপরে আমি একজন মানুষ... এটিই আমার পরিচয়।
আমি মুক্ত জীবনে বিশ্বাসী তাই আমি লিনাক্স ব্যবহার করি
246
এঞ্জিনিয়ারিং এ সদ্য ভর্তি হওয়া তিন ছাত্রের তর্কের বিষয়বিস্তু ‘মানবদেহ কে নকশা করতে পারে?’
প্রথমজন বলল, ‘বোধহয় মেকানিক্যাল এঞ্জিনিয়রের কাজ। লিভার, পিভট প্রভ্বতি সবকিছুই তো আছে মানব দেহে। এটা মেকানিক্যাল না হয়ে যায় না’
দ্বিতীয়জনের মতামত, ‘না, এটা ছিল ইলেকট্রিক্যাল এঞ্জিনিয়র। ব্রেইনে স্নায়ুগুলোর ওয়্যারিংটা দেখ। কি ভীষণ জটিল কারবার! ইলেকট্রিক্যাল ছাড়া আর কার সাধ্য??’
ত্বতীয়জন মুচকি হেসে, ‘না, হলো না। সিভিল এঞ্জিনিয়র হবে। এরা ছাড়া আর কে বিনোদনের জায়গা দিয়ে ময়লা পানির নালা টানবে!’:P:lol:
247
একদিন সকালে রাজা গোপাল ভাঁড়কে বললেন,
‘গোপাল কাল রাতে একটা মজার স্বপ্ন দেখেছি। স্বপ্নে দেখি আমরা দুইজন একসাথে একটা অচেনা পথ দিয়ে হাটছি। হাটতে হাটতে দুইজনই পথের দুই পাশের দুটো গর্তে পড়ে গেলাম। আমি পড়লাম ক্ষীরভর্তি গর্তে আর তুমি পড়লে পায়খানা ভর্তি গর্তে।’
দরবার ভর্তি লোকজন গোপালের এই দুরবস্থার কথা শুনে হেসে উঠলো।
তখন গোপাল বললো,
‘কি আশ্চর্য, রাজামশাই, আমিও তো একই স্বপ্ন দেখেছি।’
রাজা তো শুনে আরো খুশী।
গোপাল বললো, ‘স্বপ্নের পরের অংশ তো বললেন না।’
রাজা বললেন, ‘পরের অংশ তুমিই বলো।’ অসলে রাজা আর বানাতে পারছিলেন না।
গোপাল বললো, ‘গর্তে পড়ার পর আমাদের দুইজনের অবস্থাই তো খারাপ। এভাবে রাজধানীতে ফিরবো কি করে। শেষে ঠিক হলো, আমি আপনার শরীর চেটে পরিস্কার করবো এবং আপনি আমার শরীর চেটে পরিস্কার করবেন। এভাবে সাফ-সুতেরো হয়ে আমরা রাজধানীতে ফিরলাম।’
248
পথচারীঃ এই যে,
তুমি যে ভিক্ষা চাইছো,
তা কিভাবে বুঝবো যে তুমি চোখে দেখো না ?
ভিক্ষুকঃ ঐ যে দূরে একটা গরু দেখতাছেন না?
পথচারীঃ হ্যাঁ দেখা যাচ্ছে।
ভিক্ষুকঃ ওইটা আমি দেখতাছি না।
249
জাহাজটি তখন মহাসাগরে। গভীর সাগরে হঠাৎ জোরে শোরে ঝড় উঠল। জাহাজের অবস্থা খারাপ। ডুবে যাবার মতো অবস্থা।
ক্যাপ্টেন সাহেব সব যাত্রীকে ডেকে বললেন, জাহাজের ওজন অনেক বেশী হবার কারণে ডুবে যাচ্ছে। তাই আপনাদের জিনিসপত্র গুলো যার যার কাঁধে তুলে রাখুন। জাহাজ এতো বেশী ওজন বইতে পারবে না। দেরী করবেন না যেন।
250
জেলার ফাঁসীর আসামীকে বললেন: তোমার শেষ ইচ্ছে কি বল?
আমার স্ত্রীর হাতের রান্না খাওয়াতে পারবেন?
: তাহলে মরার আগে তুমি শান্তি পাবে?
: জ্বি না স্যার। ওর হাতের রান্না এমন জঘন্য যে তা খেলে আপনাকে আর কষ্ট করে ফাঁসির দড়ি পরাতে হবে না।
General joke 231-240
131
দৌড়ে ডাক্তারের কাছে এসে এক ভদ্র মহিলা জানালেন তার স্বামীর পেটে একটা ইঁদুর ঢুকে গেছে। ভয় নেই, ডাক্তার অভয় দিলেন। আপনার স্বামীর মুখের কাছে একটা শুঁটকি নাড়তে থাকুন, ইঁদুর বের হয়ে আসবে। আমিও এসে যাচ্ছি কিছেক্ষণের মধ্যে। বাড়ীতে গিয়ে ডাক্তার সাহেব দেখলেন ভদ্রমহিলা তার স্বামীর মুখের সামনে এক বাটি দুধ ধরে চুকচুক করছেন।
কি ব্যাপার ? ডাক্তার বিরক্ত হয়ে বললেন, ইঁদুর কখনো দুধ খায় ? আপনাকে না শুঁটকি নাড়তে বলেছি। তা বলেছেন। ভদ্রমহিলার উত্তর, কিন্তু ইঁদুরটা ধরার জন্য যে ওর পেটে আমি বেড়াল ঢুকিয়ে দিয়েছি। আগে তো ওটা বের করি।
132
একজন মানুষকে টেলিগ্রাম করা হলঃ বউ মারা গেছে, কবর দিব নাকি পুড়িয়ে ফেলব ?সেই মানুষ সাথে সাথে উত্তর পাঠালঃ কোন রিস্ক নেবার দরকার নাই; প্রথমে পোড়ান, তারপর সেই ছাই কবর দিন।
133
আদালতে বিচার চলছিলো। আসামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, সে একটি মেয়েকে অশ্লীল প্রস্তাব জানিয়েছে। মেয়েটিকে যখন বলা হলো আসামী তাকে কি প্রস্তাব দিয়েছিলো, সবার সামনে সে কথা বলতে মেয়েটি ভীষণ লজ্জা পেলো। আসামীর প্রস্তাবটা সে এক টুকরো কাগজে লিখে দিলো। জজ সাহেব কাগজটা পড়ে তা জুরীদের কাছে পাঠিয়ে দিলেন। জুরীর প্রত্যেকে একে একে কাগজটা পড়ে সেটা পাশের জনকে বাড়িয়ে দিচ্ছিলেন। জুরীদের মধ্যে একজন সুন্দরী মহিলাও ছিলেন। কাগজটা পড়ে পাশের জনকে দিতে গিয়ে তিনি দেখলেন, পাশের ভদ্রলোক ঝিমোচ্ছেন। তাঁকে মৃদু খোঁচা দিয়ে জাগিয়ে কাগজটা তাঁর হাতে গুঁজে দিলেন। ভদ্রলোক কাগজটা পড়ার পর মহিলা সদস্যার দিকে তাকিয়ে মৃদু হাসলেন, ঘাড় নেড়ে সম্মতি জানালেন। তারপর কাগজটা পকেটে রেখে হাসি মুখে বসে রইলেন। কাগজে লেখা ছিলো “আমার সাথে বিছানায় যাবেন ?
134
রিয়াদ সাহেবের কান দুটি কাটা পড়েছে বহু আগে। টিভিতে খবরের জন্যে একজন রিপোর্টার খুঁজছেন তিনি। ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রথম প্রার্থীকে জিজ্ঞেস করলেন তিনি, ‘দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?’ প্রার্থী একগাল হেসে বললো, ‘নিশ্চয়ই স্যার। আপনার তো দুটা কানই কাটা!’ রিয়াদ সাহেব গর্জে উঠলেন, ‘বেরো এখান থেকে, ব্যাটা নচ্ছাড়!’দ্বিতীয় প্রার্থীকেও একই প্রশ্ন করলেন তিনি। ‘দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার ... খেয়ালে রাখতে হয়। তা, আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?’ দ্বিতীয় প্রার্থী খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে বললো, ‘জ্বি স্যার। আপনার তো দুটা কানই কাটা!’ রিয়াদ সাহেব গর্জে উঠলেন, ‘বেরো এখান থেকে, ব্যাটা ফাজিল!’ তৃতীয় প্রার্থীকেও একই প্রশ্ন করলেন তিনি। ‘দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?’ এবার প্রার্থী বললো, ‘জ্বি স্যার। আপনি কন্ট্যাক্ট লেন্স পরে আছেন।’ রিয়াদ সাহেব খুশি হয়ে বললেন, ‘বাহ, আপনি তো বেশ --- তা কিভাবে বুঝলেন ?’ ‘সোজা। আপনি চশমা পরবেন কিভাবে, আপনার তো দুটা কানই কাটা!
135
সুধীর বাবুর বাড়ীতে পুলিশ সার্চ করতে এলো। সার্চ করতে গিয়ে পুলিশ জাল নোট ছাপার যন্ত্রপাতি,রঙ এবং এ সংক্রান্ত আরো অনেক কিছুই পেলো। অবশ্য কোন জাল নোট পাওয়া গেলোনা।
পুলিশঃ নোট জাল করে ছাপার অপরাধে আপনাকে গ্রেফতার করছি।
সুধীর বাবুঃ একটাও কি জাল নোট পেয়েছেন ?
পুলিশঃ না, তা পাইনি। কিন্তু ছাপাবার যন্ত্র পেয়েছি। যন্ত্র থাকলেই আপনাকে আমরা গ্রেফতার করতে পারি।
সুধীর বাবুঃ তাহলে একটা মেয়েকে ধর্ষণ করার অপরাধেও আমাকে গ্রেফতার করুন।
পুলিশঃ কেন ? আপনি কি কোন মেয়েকে ধর্ষণ করেছেন ?
সুধীর বাবুঃ না তা করিনি। কিন্তু ধর্ষণ করার যন্ত্রতো আমার কাছে আছে।
136
রাজা কৃষ্ণচন্দ্র সব সভাসদদের সামনে গোপালকে জব্দ করার উদ্দেশ্যে বলছেন, ‘বুঝলে গোপাল, আমার সাথে তোমার চেহারার কিন্তু দারুণ মিল! তা বাবার শাসনামলে তোমার মা কি এদিকে আসতেন-টাসতেন নাকি?’
গদগদ হয়ে গোপাল বলে, ‘আজ্ঞে না রাজামশাই! তবে মা না এলেও বাবা কিন্তু প্রায়শই আসতেন!’
137
মন্দিরে ঢুকতে যাবার সময় পেছন থেকে পন্ডিতের বাঁধা, ‘এ তুমি কী করছো গোপাল! মন্দিরে কুকুর নিয়ে ঢুকছো?’
‘কোথায় কুকুর?’ অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করে গোপাল।
‘এই তো তোমার পেছনে!’ একটি কুকুরের দিকে হাত তুলে দেখায় পন্ডিত।
‘এটি আমার কুকুর নয়!’
‘তোমার নয় বললেই হলো?’ রাগ দেখিয়ে বলে পন্ডিত, ‘তোমার পেছন পেছনেই তো যাচ্ছে!’
‘বটে? তা তুমিও তো আমার পেছন পেছন আসছো!
138
গোপাল একবার তার দুই বেয়াই-এর সাথে এক জায়গায় যাচ্ছিল। পথের ধারে দক্ষিণমুখো হয়ে সে প্রস্রাব করতে বসলে এক বেয়াই বলল, “আরে করেন কি, আপনি জানেন না, দিনের বেলা দক্ষিণমুখো হয়ে প্রস্রাব করতে নেই, শাস্ত্রে নিষেধ আছে যে!”
অপর বেয়াই বলল, “শুনেছি উত্তরমুখো হয়েও নাকি ওই কাজটি করতে নেই।”
গোপাল বলল, “ওসব পন্ডিতলোকদের বচন, আমি গাঁইয়া মুখ্যুসুখ্যু মানুষ, ওসব বাছবিছার আমি করি না, সব মুখেই প্রস্রাব করি। বড় বেয়াই যে মুখে বললেন সে মুখে করি আর ছোট বেয়াই যে মুখে বললেন সে মুখেও করি।”
গোপালের মুখের কথা শুনে বেয়াইদের মুখে আর কথা নেই
139
অফিসের পরিচালক নতুন কর্মচারীকে রাগ করে বলছেন, আমাকে আপনি কী ভেবেছেন, আমি কি গাধা?
কর্মচারী: সেটা আমি জানব কী করে! আমি তো নতুন এসেছি।
140
তুই জেলে গিয়েছিস শুনে তোর বাবা কি বলল ?
সাবাশ তুইও এসে গেছিস ।
দৌড়ে ডাক্তারের কাছে এসে এক ভদ্র মহিলা জানালেন তার স্বামীর পেটে একটা ইঁদুর ঢুকে গেছে। ভয় নেই, ডাক্তার অভয় দিলেন। আপনার স্বামীর মুখের কাছে একটা শুঁটকি নাড়তে থাকুন, ইঁদুর বের হয়ে আসবে। আমিও এসে যাচ্ছি কিছেক্ষণের মধ্যে। বাড়ীতে গিয়ে ডাক্তার সাহেব দেখলেন ভদ্রমহিলা তার স্বামীর মুখের সামনে এক বাটি দুধ ধরে চুকচুক করছেন।
কি ব্যাপার ? ডাক্তার বিরক্ত হয়ে বললেন, ইঁদুর কখনো দুধ খায় ? আপনাকে না শুঁটকি নাড়তে বলেছি। তা বলেছেন। ভদ্রমহিলার উত্তর, কিন্তু ইঁদুরটা ধরার জন্য যে ওর পেটে আমি বেড়াল ঢুকিয়ে দিয়েছি। আগে তো ওটা বের করি।
132
একজন মানুষকে টেলিগ্রাম করা হলঃ বউ মারা গেছে, কবর দিব নাকি পুড়িয়ে ফেলব ?সেই মানুষ সাথে সাথে উত্তর পাঠালঃ কোন রিস্ক নেবার দরকার নাই; প্রথমে পোড়ান, তারপর সেই ছাই কবর দিন।
133
আদালতে বিচার চলছিলো। আসামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, সে একটি মেয়েকে অশ্লীল প্রস্তাব জানিয়েছে। মেয়েটিকে যখন বলা হলো আসামী তাকে কি প্রস্তাব দিয়েছিলো, সবার সামনে সে কথা বলতে মেয়েটি ভীষণ লজ্জা পেলো। আসামীর প্রস্তাবটা সে এক টুকরো কাগজে লিখে দিলো। জজ সাহেব কাগজটা পড়ে তা জুরীদের কাছে পাঠিয়ে দিলেন। জুরীর প্রত্যেকে একে একে কাগজটা পড়ে সেটা পাশের জনকে বাড়িয়ে দিচ্ছিলেন। জুরীদের মধ্যে একজন সুন্দরী মহিলাও ছিলেন। কাগজটা পড়ে পাশের জনকে দিতে গিয়ে তিনি দেখলেন, পাশের ভদ্রলোক ঝিমোচ্ছেন। তাঁকে মৃদু খোঁচা দিয়ে জাগিয়ে কাগজটা তাঁর হাতে গুঁজে দিলেন। ভদ্রলোক কাগজটা পড়ার পর মহিলা সদস্যার দিকে তাকিয়ে মৃদু হাসলেন, ঘাড় নেড়ে সম্মতি জানালেন। তারপর কাগজটা পকেটে রেখে হাসি মুখে বসে রইলেন। কাগজে লেখা ছিলো “আমার সাথে বিছানায় যাবেন ?
134
রিয়াদ সাহেবের কান দুটি কাটা পড়েছে বহু আগে। টিভিতে খবরের জন্যে একজন রিপোর্টার খুঁজছেন তিনি। ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রথম প্রার্থীকে জিজ্ঞেস করলেন তিনি, ‘দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?’ প্রার্থী একগাল হেসে বললো, ‘নিশ্চয়ই স্যার। আপনার তো দুটা কানই কাটা!’ রিয়াদ সাহেব গর্জে উঠলেন, ‘বেরো এখান থেকে, ব্যাটা নচ্ছাড়!’দ্বিতীয় প্রার্থীকেও একই প্রশ্ন করলেন তিনি। ‘দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার ... খেয়ালে রাখতে হয়। তা, আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?’ দ্বিতীয় প্রার্থী খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে বললো, ‘জ্বি স্যার। আপনার তো দুটা কানই কাটা!’ রিয়াদ সাহেব গর্জে উঠলেন, ‘বেরো এখান থেকে, ব্যাটা ফাজিল!’ তৃতীয় প্রার্থীকেও একই প্রশ্ন করলেন তিনি। ‘দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?’ এবার প্রার্থী বললো, ‘জ্বি স্যার। আপনি কন্ট্যাক্ট লেন্স পরে আছেন।’ রিয়াদ সাহেব খুশি হয়ে বললেন, ‘বাহ, আপনি তো বেশ --- তা কিভাবে বুঝলেন ?’ ‘সোজা। আপনি চশমা পরবেন কিভাবে, আপনার তো দুটা কানই কাটা!
135
সুধীর বাবুর বাড়ীতে পুলিশ সার্চ করতে এলো। সার্চ করতে গিয়ে পুলিশ জাল নোট ছাপার যন্ত্রপাতি,রঙ এবং এ সংক্রান্ত আরো অনেক কিছুই পেলো। অবশ্য কোন জাল নোট পাওয়া গেলোনা।
পুলিশঃ নোট জাল করে ছাপার অপরাধে আপনাকে গ্রেফতার করছি।
সুধীর বাবুঃ একটাও কি জাল নোট পেয়েছেন ?
পুলিশঃ না, তা পাইনি। কিন্তু ছাপাবার যন্ত্র পেয়েছি। যন্ত্র থাকলেই আপনাকে আমরা গ্রেফতার করতে পারি।
সুধীর বাবুঃ তাহলে একটা মেয়েকে ধর্ষণ করার অপরাধেও আমাকে গ্রেফতার করুন।
পুলিশঃ কেন ? আপনি কি কোন মেয়েকে ধর্ষণ করেছেন ?
সুধীর বাবুঃ না তা করিনি। কিন্তু ধর্ষণ করার যন্ত্রতো আমার কাছে আছে।
136
রাজা কৃষ্ণচন্দ্র সব সভাসদদের সামনে গোপালকে জব্দ করার উদ্দেশ্যে বলছেন, ‘বুঝলে গোপাল, আমার সাথে তোমার চেহারার কিন্তু দারুণ মিল! তা বাবার শাসনামলে তোমার মা কি এদিকে আসতেন-টাসতেন নাকি?’
গদগদ হয়ে গোপাল বলে, ‘আজ্ঞে না রাজামশাই! তবে মা না এলেও বাবা কিন্তু প্রায়শই আসতেন!’
137
মন্দিরে ঢুকতে যাবার সময় পেছন থেকে পন্ডিতের বাঁধা, ‘এ তুমি কী করছো গোপাল! মন্দিরে কুকুর নিয়ে ঢুকছো?’
‘কোথায় কুকুর?’ অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করে গোপাল।
‘এই তো তোমার পেছনে!’ একটি কুকুরের দিকে হাত তুলে দেখায় পন্ডিত।
‘এটি আমার কুকুর নয়!’
‘তোমার নয় বললেই হলো?’ রাগ দেখিয়ে বলে পন্ডিত, ‘তোমার পেছন পেছনেই তো যাচ্ছে!’
‘বটে? তা তুমিও তো আমার পেছন পেছন আসছো!
138
গোপাল একবার তার দুই বেয়াই-এর সাথে এক জায়গায় যাচ্ছিল। পথের ধারে দক্ষিণমুখো হয়ে সে প্রস্রাব করতে বসলে এক বেয়াই বলল, “আরে করেন কি, আপনি জানেন না, দিনের বেলা দক্ষিণমুখো হয়ে প্রস্রাব করতে নেই, শাস্ত্রে নিষেধ আছে যে!”
অপর বেয়াই বলল, “শুনেছি উত্তরমুখো হয়েও নাকি ওই কাজটি করতে নেই।”
গোপাল বলল, “ওসব পন্ডিতলোকদের বচন, আমি গাঁইয়া মুখ্যুসুখ্যু মানুষ, ওসব বাছবিছার আমি করি না, সব মুখেই প্রস্রাব করি। বড় বেয়াই যে মুখে বললেন সে মুখে করি আর ছোট বেয়াই যে মুখে বললেন সে মুখেও করি।”
গোপালের মুখের কথা শুনে বেয়াইদের মুখে আর কথা নেই
139
অফিসের পরিচালক নতুন কর্মচারীকে রাগ করে বলছেন, আমাকে আপনি কী ভেবেছেন, আমি কি গাধা?
কর্মচারী: সেটা আমি জানব কী করে! আমি তো নতুন এসেছি।
140
তুই জেলে গিয়েছিস শুনে তোর বাবা কি বলল ?
সাবাশ তুইও এসে গেছিস ।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)